বর্তমান সময়ে কেবল সমাজের উচ্চ বিলাসীরাই শিক্ষা গ্রহণ করবে এমন কোন কথা নাই। শিক্ষা অর্জন এর জন্য,যে বিষয় গুলোর দিকে সচেতন হতে হবে তাহার বেশির ভাগ ঐ দখল করে আছে আমাদের সুশিক্ষা ও স্বশিক্ষা। শিক্ষা যে-মন মানুষ কে পরিপূর্ণ করে তোলে তেমনি করে তোলে অনন্য ভাবে নবায়ন। করে তোলে সমাজেরই মানুষের কাছে গরীয়ান মহীয়ান, তবে বর্তমানে সমাজে যুব সমাজের যে অন্তর্ভুক্ত পরীলক্ষীত হয় তার বেশিরভাগ হচ্ছে কদম গাছের ঢেকি যা এক কথায় অকর্ম।
তাই আমাদের বেশিরভাগ সমাজের মধ্যে বিষেস ভাবে পরিলক্ষিত বিষয় গুলোর দিকে মনোযোগ দিতে হবে হতে পারে সেটা যুব সমাজের উন্নয়নের অগ্রধারা।
১ঃ বর্তমান সময়ের অধিকাংশ যুবক অনলাইনের গেম এর প্রতি তুলনামূলক ভাবে বেশি আকর্ষণ হয়েছে তাই শুধু পরিবার নয় সমাজ থেকে শুরু করে দেশের সরকার কেউ এগিয়ে আাসতে হবে নতুবা যব সমাজ পতনের দিকে অগ্রসর হবে।
২ঃ ফেসবুক বর্তমানে বাংলাদেশের তথা বিশ্বের জন্য অন্য তম যোগাযোগ মাধ্যম তাই আমাদের উচিত একে সঠিক ভাবে ব্যবহার করা অপব্যবহার নয়।
৩ঃপিতা মাতার সচেতনতা সবচেয়ে আগে জরুরি সন্তানকে উচিত শিক্ষা তে শিক্ষিত করে তোলা কিন্তু বর্তমানে গভীর ভাবে পরিলক্ষিত হচ্ছে বাবা-মা রা তাদের সন্তানের জন্য নির্দিষ্ট সময় দিতে পারেনা ফলে সন্তানের সাথে তাদের একটা কানেকশন ভিগ্নিত হয়।
৪ঃঅনেক ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে অল্প তেই সন্তানের প্রতি বাবা-মা বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে এবং তার পর দেখা যায় সন্তান রা মানুষিক ভাবে অনেক ভেঙ্গে পড়ে ফলে তারা বিভিন্ন অপরাধ মুলক কাজে লিপ্ত হয়। তাই সন্তানের উপর একটু হলেউ আপনাকেও এই পজিটিভ আস্থা টুকু রাখতে হবে।
৫ঃবর্তমান বিশ্ব কঠিন করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি উপর দিয়ে যাচ্ছে ফলে সংক্রমণ ভয়ে অনেক দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ রয়েছে ফলে শিক্ষার্থীদের মানুষীকতার ব্যাপক পরিবর্তন সাধিত হয়েছে এই বিষয়টি পরিবার এর প্রত্যেক সদস্য এর বোধ গম্য থাকতে হবে এতে যেন তারা বাই পরার প্রতি বেশি আগ্রহ হয় যেমন গল্পের বই, উপন্যাস, কবিতা, বা আউটডোর গেম প্রতি যেন তাদের একটা আকর্ষণ থাকে না অনলাইন গেমস বা চ্যট।
এছার ও বর্তমান দেশ ও সাহিত্যের প্রতি ছাএ সমাজে অনেক ভুমিকা পালন করতে হবে যেমন লেখালেখির অভ্যাস গরে তুলতে হবে এবং বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মুলক কাজে অংশ গ্রহণ করে নিজের স্কিল এর উন্নয়ন সাধন করিতে হইবে নতুবা যুব সমাজ ধ্বংস এর দিকে ধাপিত হতে সময় লাগবে না।
পরিশেষে বলতে চাই শিক্ষা অনেক অর্জন এর জন্য শুধু দেশমাতা এগিয়ে আসলে হবেনা আপনার সন্তান এর প্রতি আপনাকেও দায়িত্ব বান হতে হবে। লক্ষ রাখতে হবে আপনার সন্তানের আচার-আচরণ এর উপর বন্ধু দের প্রতি তাহার মানুষিকতার প্রভাব যা শুধু আপনার এবং সন্তানের জন্যই মঙ্গল জনক নয় ইহা দেশমাতৃকার জন্যউ মঙ্গল জনক ভুমিকা পালন করবে। তাই সরকার তথা সামজিক শিক্ষা মুলক প্রতিস্ঠান এর পাশা আপনাকেও যথেষ্ট পরিমান সুন্দর মনোভাব পূর্ণ নজর স্থাপন করতে হবে।
সমাপ্ত