বর্তমানে সারা বিশ্বে করোনা মহামারিতে আক্রান্ত। মানুষ এখনো এর কোনো প্রতিষেধক না পেয়ে উৎকণ্ঠা এবং আতংকে দিন পার করছে। এটি এমন একটি রোগ যার সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতি এখনো বের হয় নি। তাই ছেলে বুড়ো কারো রক্ষা নেই এই মহামারী থেকে। করোনা মহামারী নিয়ে অনেকের যেমন সঠিক ধারণার অভাব রয়েছে সেই সাথে রয়েছে সঠিক দিকনির্দেশনার অভাব।
📢 Promoted post: বাংলায় আর্টিকেল লেখালেখি করে ইনকাম করতে চান?
একজন করোনা আক্রান্ত ব্যক্তি এক কিংবা একাধিকবার করোনা আক্রান্ত হতে পারে। তবে এর পিছনে কিছু কারণ অবশ্যই বিদ্যমান থাকতে পারে। উদাহরণ হিসেবে হংকং এর মাত্র তেত্রিশ বছর বয়সী এক করোনা আক্রান্ত রোগীর কথা বলা যেতে পারে। যিনি কিনা গত চারমাস আগে করোনা মহামারীতে আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হয়েছিলেন। কিন্তু আবার চারমাস পর পুনরায় করোনা আক্রান্ত হউন।আন্তর্জাতিক গণমাধমে এই খবরটি গত ২৪ শে আগস্ট খবরটি প্রচার করা হয়। খবরটি প্রচার হবার পর চারদিকে হৈচৈ পরে যায়।মানুষের উৎকণ্ঠা এবং ভয় আরো বেড়ে যায়।
👉Read more: ফুল নিয়ে ক্যাপশন (সাদা ফুল, কৃষ্ণচূড়া ফুল, সূর্যমুখী, সরষে ফুল, রঙ্গন ফুল) উক্তি, স্ট্যাটাসপরপর দুইবার এক ব্যক্তির করোনা মহামারীতে আক্রান্ত হবার ঘটনা এটাই প্রথম। এই ঘটনার ফলে সকলের মনে তাই প্রশ্ন উঠছে করোনার ফলে মানবদেহে আক্রান্ত এন্টিবডি কতটুকু শাক্তিশালী। এই ঘটনায় এই নিয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো ধরণের তথ্য এখন পর্যন্ত পাওয়া যায় নি। দ্যা একাডেমিক মেগাজিন নামক একটি প্রবন্ধে বলা হয় যে দ্বিতীয়বার আক্তান্ত ব্যক্তির মাঝে তেমন কোনো লক্ষণ প্রকাশ পায়নি আবার তার শরীরে জটিল কোনো ধরণের পরিস্থিতি প্রকাশ পায় নি।
আমরা জানি করোনার পর মানবদেহে শরীরে এন্টিবডি তৈরী হয়। বিজ্ঞান মেগাজিন কসমসের মতে করোনার পর মানব দেহে যে এন্টিবডি তৈরী হয় সেই এন্টিবডির ক্ষমতা ধীরে ধীরে কমতে বাড়তে থাকে। ফলে এই এন্টিবডি পুনরায় কারো শরীরে করোনা ঠেকাতে ততটা কার্যকরী নয়। হংকং এর আক্রান্ত ব্যক্তির ক্ষেত্রে হয়তো তেমনটি ঘটেছে।
বিজ্ঞানীরা বিষয়টি হালকাভাবে না দেখার জন্য হুঁশিয়ারি করেছেন। এটি করণের জিনগত বৈশিষ্ট্যের জন্য হতে পারে। যেমন কারো কারো ক্ষেত্রে প্রথমে পজিটিভ আসলে পরের বার নেগেটিভ আসে।অন্যদিকে হংকং এর সেই ব্যক্তি সাথে তেমনটা হয়েছে।
Nice post
Nice
Thanks
Ok
Hmm
nice