১. সংসারের প্রতিটি কাজকে ইবাদত মনে করা।
২. নিজেকে পরিবারের প্রাণ মনে করা।
৩. স্বামীকে বন্ধু, জীবনসঙ্গী, দিশারী ও পারিবারিক প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা।
৪. স্বামীকে লুকিয়ে কোন কাজ না করা। (সারপ্রাইজ দেয়া,এগুলো ভিন্ন)
৫. স্বামীর ভালো কাজ, অবদান ও কৃতিত্বের জন্যে গর্ববোধ করা।
৬. স্বামীর প্রতি সর্বাবস্থায় বিশ্বস্ত থাকা এবং ভালোবাসা ও অনুরাগ কথা ও আচরণে প্রকাশ করা।
৭. স্বামী-সন্তান বাইরে থেকে আসার সাথে সাথে কোন সমস্যা বা অভিযোগ না করা।
৮. কোন ভুল বা অন্যায় হয়ে গেলে নিঃসঙ্কোচে তা স্বীকার করা বা স্বামীর কাছে মাফ চেয়ে নেয়া।
৯. নিজের হাত খরচা থেকে কখনও কখনও স্বামীর জন্যে ছোটখাট উপহার কেনা।
১০. প্রয়োজনে নিজের অর্জিত অর্থ স্বামী ও সংসারের জন্যে খরচ করা।
১১. স্বামীর কাছে কোন অযৌক্তিক আবদার না করা।
১২. স্বামীর যুক্তিসঙ্গত আয় সম্পর্কে ধারণা রাখা। আয়ের মধ্যেই সংসারের খরচ সীমিত রাখা।
১৩. অতিরিক্ত খরচ ও চাপ সৃষ্টি করে স্বামীকে দুর্নীতিপরায়ণ হতে বাধ্য না করা।
১৪. যে কোন বিপদে বা সংকটে স্বামীর পাশে অটল পাহাড়ের ন্যায় দাঁড়িয়ে থাকা।
১৫. স্বামীর অগোচরে কাউকে কিছু না দেয়া। এতে সম্পর্কে অনেক সমস্যা সৃষ্টি হয়।
১৬. স্বামীর আত্মীয়-স্বজন নিয়ে খোঁটা না দেয়া।
১৭. শ্বশুর-শ্বাশুড়ীকে নিজের বাবা-মায়ের মত শ্রদ্ধা করা।
১৮. ঘরের খুঁটিনাটি সমস্যা নিজেই সমাধানে সচেষ্ট থাকা।
১৯. সন্তানের সামনে স্বামীর সাথে ঝগড়া না করা এবং তার ভুল-ত্রুটি নিয়ে সমালোচনা না করা।
২০. চাকরিজীবী হলেও সন্তান ও সংসারের ব্যাপারে যাতে কোন অবহেলা না হয় সেদিকে খেয়াল রাখা।
২১. স্বামীর যে কোন অক্ষমতাকে সহানুভূতির সাথে বিবেচনা করা।
২২. আত্ম উন্নয়ন ও আত্মিক উন্নয়নের কাজে স্বামীকে সহযোগিতা করা। অন্যের কাছে স্বামীকে ছোট না করা।
২৩. মা হিসেবে সন্তানের মাঝে মহৎ মানুষের গুণাবলীকে বিকশিত করার চেষ্টা করা।
২৪. সকল ধরনের অপচয়ের বিরুদ্ধে পরিবারের সবার মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করা।
২৫. রাগ না করা। নিজের কষ্টকে বড় করে না দেখা। অকৃতজ্ঞ না হওয়া।
২৬. ঘর-বাড়ি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও পরিপাটি রাখা।
২৭. স্বামীর পছন্দের রান্না করে খাওয়ানো।
২৮. স্বামীর সাথে কখনো কখনো ইচ্ছে করে একটু অভিমান করা।
২৯. সর্বদা স্বামীকে হাসি-খুশি রাখার চেষ্টা করা।
৩০. স্বামীর যেকোনো সমস্যায় স্বামীর পাশে থাকা। স্বামীকে সাহস জোগানো।