চট্টগ্রাম থেকে ৯২ কিলোমিটার দক্ষিন পূর্বে অবস্থিত বান্দরবান, বান্দরবান থেকে ৭৯ কিলোমিটার পূর্বে দক্ষিণে অবস্থিত পাহাড়ী কন্যা থানাচি। প্রাকৃতির সৌন্দর্য্যের অবারিত সবুজের সমারোহ এবং মেঘে ছূঁয়ে দেখার ইচ্ছে যার আছে সে বাংলাদেশের পাহাড়ী কন্যা থানচি ঘুরে আসতে পারেন। চলুন জেনে নেই বিস্তারিত।
(যাত্রপথ ঃ- বান্দরবান-থানচি-তিন্দু-রেমাক্রী-নাফাখুম-জিন্নাপাড়া-আমিয়াখুম-পদ্ম ঝিড়ি)
কিভাবে ভ্রমন করবেন পাহাড়ী কন্যা থানচিতেঃ-
বান্দরবান শহর থেকে বাসযোগে যাত্রা করতে চাইলে, বান্দরবান বাস টার্মিনাল থেকে টমটম বা রিকসা যোগে আসতে হবে ৩নং যা থানচি স্টেশন নামে পরিচিত, বাসযোগ থানচি আসতে সময় লাগবে ৪ ঘন্টা ৩০ মিনিট। অথবা চাঁদের গাড়ি যোগে আসতে চাইলে বান্দরবান বাস টার্মিনাল থেকে টমটম বা রিকাসা যোগে আসতে হবে হিলবার্ড যেখানে চাঁদের গাড়ি থাকে সেখান থেকে চাঁদের গাড়ি যোগে থানচি আসতে সময় লাগবে ২ ঘন্টা ৩০ মিনিট।
কেথায় রাত কাটাবেনঃ-
রাত কাটানোর জন্য রযেছে অশংখ্য হোটেল বা গেষ্ট হাউস এসি ও ননএসি ও পা্ওয়া যায়, হোটেলের মধ্যে উল্লেখ্য যোগ্য হল সীমান্ত অবকাশ, যেখানে আপনি সম্পূর্ণ নিরাপদ। কেন নিরাপদ সীমান্ত অবকাশ,সীমান্ত অবকাশ পরিচালনা করেন বিজিবি, বিজিবি ক্যাম্পে সীমান্ত অবকাশ রিসোর্ট টি হওয়ার কারণে নিরাপদ এই হোটেল বা রিসোর্ট।
এবার যাওয়া যাক পাহাড়ী কন্যার একটি অংশ তিন্দুঃ-
থানচি থেকে তিন্দু নদীপথে যেতে হবে তিন্দু, সীমান্ত অবকাশে রাত কাটালে সেখান থেকে নিতে পারেন বিজিবি পরিচালিত ইঞ্জন চালিত নৌকা যা টলার নামে পরিচিত, টলার যোগে প্রায় ২ঘন্টা অতিক্রম করে সাঙ্গু নদীর ঢেউ খালানে পানির উপর দিয়ে অপরূপ সৌন্দর্য্যে প্রাকৃত দৃষ্য দেখতে দেখতে পৌঁছাবেন তিন্দুতে, তিন্দু ইউনিয়নেই দেখার মত কিছু পর্যটক পস্ট রয়েছে যেগুলো হলঃ- বড় পাথর, কুমারী ঝর্ণা ইত্যাদি।
এবার দেখা যাক বড় পাথরঃ-
তিন্দু থেকে ০.৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত সারি সারি পাথরের সমারোহ বড় পাথর, বড় পাথরের পাহাড়ী নাম ‘‘বংড’’। পাথরের অপরূপ সৌন্দর্য্যে দেখে কাটিয়ে দিতে পারবেন কিছু সময়।
কুমারী ঝর্ণাঃ-
বড় পাথর পৌঁছানোর আগেই রয়েছে কুমারি ঝর্ণা, যা দেখে বুঝতে পারবেন পাহাড়ী কন্যার একটি ছো্ট্ট নমুনা কুমারি ঝর্ণা, বর্ষার মৌষমেই দেখতে সুন্দর দেখায় কুমারি ঝর্ণা।
নাফাকুমঃ……………………….. আসছে পাহাড়ী কন্যা থানচি ২
gd
Nc
ভালো
সুন্দর পোস্ট
Useful Post
Good
thanks
Nice
❤️
Ok
Nice
gd