সিঙ্গাপুরের ভাসমান স্টেডিয়াম ।সিঙ্গাপুরে মেরিনা উপসাগরে নির্মিত হয়েছে ভাসমান স্টুডিয়াম । ইস্পাতের তৈরি স্টুডিয়াম একবার বইতে পারে 1000 ওজন অর্থাৎ এক হাজার মানুষ স্টেজে। 30 টনের বড় বড় তিনটি গাড়ি একসঙ্গে রাখা যাবে ।অবিশ্বাস্য শোনালেও গোটা একটি স্টুডিয়াম ভেসে রয়েছে জলের উপর পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ভাসমান স্টুডিয়াম স্টুডিয়াম লম্বায় 130 মিটার প্রদর্শনী আর স্কৃতিক অনুষ্ঠান ব্যবহার করা হচ্ছে।আর এখানে অনুষ্ঠিত খেলা বা অনুষ্ঠানে উপভোগের জন্য 30 হাজার লোকের বসার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে স্টুডিয়াম একবারও গ্যালারিতে মেরিনো ফ্লোটিং স্টেডিয়ামে বানানো হয়েছিল সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল স্টেডিয়াম এর বিকল্প হিসেবে অস্থায়ী ভাবে ব্যবহারের জন্য।তখন জাতীয় স্টেডিয়াম সংস্কারের কাজ শুরু হয়েছিল তবে ভাসমান ইসটুডিয়াম অন্যান্য বৈশিষ্ট্যের কারণে এখন ব্যবহার করা হচ্ছে নানা কাজে।এটি প্রতি ভাসমান স্টেডিয়াম নয় কেবল মঞ্চটি পানিতে ভাসে তবে বসার জায়গাটি শুকনো জমি শক্ত ভূমিতে এটি দা ফ্লোট মেরিনা বে নামে পরিচিত।দা ফ্ল্যাটে শুধুমাত্র জাতীয় দিবস স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে অনুষ্ঠিত হয় দুর্ভাগ্যক্রমে সেখানে অনেকগুলি কমেন্ট সঙ্গীত অনুষ্ঠান নেই থাকায় সেপ্টেম্বর মাসে 25000 এর ধারণক্ষমতা ব্যবহৃত হয়।
এখন আমরা জেনে নিব ভাসমান বিমানবন্দর সম্পর্কে যা জাপানে অবস্থিত: শিল্প নৈপুণ্যের উদাহরণ হল জাপানের কানছে ভাসমান বিমানবন্দর সমুদ্রের উপর ভাসমান বিমানবন্দর তৈরি করা হয় 1987 সালে শুরু হয় প্রথম সমুদ্রের মধ্যে পাথর ফেলে দেয়াল তোলা হয়।নির্মাণের শুরুতে প্রায় 8 মিটার সমুদ্রে ডুবে গিয়েছিল চার কিলোমিটার লম্বা ও আড়াই কিলোমিটার চওড়া ভাসমান কানসাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর আনুষ্ঠানিকভাবে খুলে দেওয়া হয় 1994 সালের 4 সেপ্টেম্বর সেই থেকে এই বিমানবন্দরে সাথে আন্তর্জাতিক যাত্রীবাহী বিমান ওঠানামা করে 614 টি মালবাহী বিমান এবং অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচল 493 টি।এই বিমানবন্দরটি টার্মিনাল প্রায় পৌনে দুই কিলোমিটার লম্বা এটি এমন ভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে সামুদ্রিক ঝড় এর ক্ষতি করতে না পারে 1994 সালে ঘণ্টায় 200 কিলোমিটার বেগে একটি টাইফুন উপর দিয়ে বয়ে যায় ।1995 সালের ভূমিকম্পের একটি কাচ ও ভাঙ্গেনি ।2001 সালে আমেরিকান সোসাইটি অফ সিভিল ইঞ্জিনিয়ার্স একে ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যানেজমেন্ট অফ দ্যা মিলেনিয়াম হিসেবে ঘোষণা করেছে ।কানসাই 1994 সালের 4 সেপ্টেম্বর মূল ওসাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভিড় উপচে পড়ার জন্য উদ্বোধন করেছেন।এটি ইতামি বিমানবন্দর হিসেবে পরিচিত ওসাকা শহরের কাছাকাছি অবস্থিত এবং এখন কেবলমাত্র অভ্যন্তরীণ বিমান পরিচালনা করে এটি 2 টার্মিনাল নিয়ে গঠিত টার্মিনাল 1এবং টার্মিনাল 2।টার্মিনাল 1 ইতালিয় স্থাপিত রেঞ্জো পিয়ানো দ্বারা ডিজাইন করা বিশ্বের দীর্ঘতম বিমানবন্দর টার্মিনাল দৈর্ঘ্য 1.7 কিলোমিটার।বিমানবন্দরটি সমস্ত নিপন এয়ারওয়েশ জাপান এয়ারলাইন্স এবং নিপ্পন কার্গো এয়ারলাইন্সের একটি আন্তর্জাতিক কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে এবং জাপানের প্রথম আন্তর্জাতিক স্বল্প বের বাহক পেচের কেন্দ্র হিসেবেও কাজ করে। অদ্ভুত ভাসমান জিনিসের পাট টু আসবে আমার সাথে থাকুন।