স্বাস্থগুণে অনন্য সূর্যমুখি তেল।এই তেলের উপকারিতা অনেক।
হৃতস্বাস্থের দেখভাল
এই তেলে প্রচুর পরিমাণ ওমেগা -৬ ফ্যাট এসিড আছে।একে লিনোলিক এসিড হিসেবে চেনেন অনেকেই।
দেহে কোলেস্টোরের ভারসাম্য রক্ষায় এই তেলের উপাদানের তুলনা নাই। সূর্যমুখি তেল অ্যাথেরোসক্লোরোসিসের ঝুঁকি হ্রাস করে।আবার হার্ট-এটাক ও স্ট্রোকের আশঙ্কা কমিয়ে আনে।
ডায়বেটিস প্রতিরোধে
রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে ওমেগা -৬ ফ্যাটি এসিড। ফলে ডায়াবেটিস প্রতিরোধে এটি বেশ কার্যকর। যাঁরা আগে থেকেই এই তেলে অভ্যস্ত হয়েছেন,তারা ডায়বেটিস এড়িয়ে চলতে পারেন।
ওজন কমানো
যারা ওজনের ভারে অস্থির তাদের জন্য আছে সানফ্লাওয়ার তেল। এর অন্যতম ফ্যাটি এসিড দেহের চর্বি পোড়াতে কার্যকর ভূমিকা রাখে। এ কারণে স্বাস্থ্য সচেতনদের কাছে তেলটি খুবই জনপ্রিয়।
চুলের যত্ন
ওলিক এসিডের প্রাচুর্যতাও আছে এই তেলে। আর এটি চুলের জন্য খুবই উপকারি। দ্রুত চুল বৃদ্ধির পাশাপাশি এটি চুলের গোড়া শক্ত করে। চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতেও যথেষ্ট কার্যকর। তাই অনেক ক্ষেত্রে প্রসাধনি বানাতে সূর্যমুখি তেলের ব্যবহার ঘটে।
ত্বকের স্বাস্থ্য
লিনোলিক এসিড বেশি থাকার কারণে ত্বকের জেল্লা বাড়ে। লোমকূপের ময়লা বের করে আনতে বেশ কাজের। এই উপাদানটি ত্বকের নতুন কোষ গজাতেই সাহায্য করে। ত্বকের কয়েক ধরনের সমস্যাও দূর করে।
তাছাড়া বিভিন্ন ধরণের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও আছে এই সূর্যমুখি তেলে।
Ok
বেশ ভালো লাগলো।
nice
nice .
Nice
ধন্যবাদ