আশা করি সবাই ভালো আছেন।আমরা যারা স্টুডেন্ট আমাদের প্রায় সবারহাতেই একটা স্মার্ট ফোন রয়েছে।এবং আমরা সেটাকে অনেক ক্ষেত্রেই শিক্ষামূলক কাজে ব্যবহার করে থাকি।আমরা যদি এটাকে শিক্ষামূলক কাজে ব্যবহার করে থাকি তাহলে আমরা রবি ১০ মিনিট স্কুলের সাথে পরিচিত।এটা হচ্ছে অনলাইন এর পাঠদানের সবথেকে বড় মাধ্যমো।আমরা এই এপ্পসের মাধ্যমে ক্লাস ওয়ান থেকে শুরু করে চাকরি প্রযন্ত সকল ভিডিও পেয়ে থাকি।এবং বলা যায় অনলাইনের এই শিক্ষাদান পদ্ধতি আমাদের জীবনকে অনেকটাই সহজ করে তুলেছে।কিন্তু কিভাবে শুরু হলো এই ১০ মিনিট স্কুলের যাএা তা আজ জানবো।
রবি ১০ মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠিতা হলেন আয়মান সাদিক।তিনি একজন ভালো ছাত্র ছিলেন।তিনি একবার পড়তে গিয়ে একটা সমস্যা পাই এবং তা সমাধানের জন্য ইউটিউবে সার্চ করেন এবং বাংলায় সেটার কোনো রেজাল্ট পাওয়া যায় নি।তবে ইংরেজিতে একটি চ্যানেল পেয়েছিলেন যেখানে তার প্রয়োজনিয় সকল ভিডিও দেওয়া হয়েছিল।এবং সেইবছর তিনি ইউটিউবে পড়াশোনা করে ৯৭% মার্কস তুলেন।এবং তখনই তার মাথায় আসে যদি বাংলায়ও এভাবে শিখানো যেতো।এবং তিনি আরও মানুষ জোগাড় করেন তারপর তাদেরকে ক্যটাগরি ভাগ করে দিয়েছিলেন।এবং এটা খুব ব্যয়বহুল ছিলো তাই তাদেরকে স্পনসর করেছে রবির মতো বড় কোম্পানি।এর পর থেকে আর তাদেরকে পিছনে ঘুরে তাকাতে হয় নি।এভাবে তিনি এখন বাংলাদেশের সবথেকে সফল শিক্ষকে পরিনত হয়েছেন।
সতিই আমরা এই লকডাউনে ঘরে বসেই তার এপ্পস থেকে শিক্ষাগ্রহন করতে পারছি।আমাদের শিক্ষাকে আরোও সহজ আরও মজার করে তুলেছেন তিনি।তাই এখন আমাদের আর শিক্ষা নিয়ে কোনোসমস্যা হয় না।এখন আমাদের টিভিতেও ক্লাস নেওয়া হয় কিন্তু টিভিতে আরেকটি ক্লাসের জন্য আরেকদিন অপেক্ষা করতে হয় অন্যদিকে রবি ১০ মিনিট স্কুলের মাধ্যমে আমরা সবগুলো ভিডিও একসাথে পেয়ে থাকি ।আমরা আমাদের ক্লাস এবং অধ্যায় অনুযায়ী যেকোনো ভিডি দেখতে পারি।আয়মান সাদিকের সবথেকে ভালো উক্তিটি হচ্ছে যেটা আমি তার বই থেকে পেয়েছি সেটা হলোসবাই যদি সমস্যাকে ফেলে রাখি তাহলে দেশটাকে পরিবর্তন করবে কে। তাই পরিশেষে বলবো,
ঘরে থাকবেন,সুস্থ থাকবেন,সবাইকে সুস্থ রাখবেন।