ইন্টারনেট ছাড়াই ব্যবহার করুন গুগোল ম্যাপ সেইসাথে গুগল ম্যাপের ব্যবহার সম্পর্কে জেনে নিন

ইন্টারনেট ছাড়াই ব্যবহার করুন গুগোল ম্যাপ সেইসাথে গুগল ম্যাপের ব্যবহার সম্পর্কে জেনে নিন:

কেমন আছেন আপনারা? আশা করি সকলেই ভাল আছেন। ইন্টারনেট বলতে আমাদের প্রথমেই একটা জিনিস মাথায় আসে সেটি হল গুগোল। কোন প্রশ্ন জাগে আমরা তা গুগলের সাহায্যে খুব সহজেই খুঁজে দিতে পারি এছাড়াও গুগলের সাহায্যে আমরা দৈনন্দিন অনেক কাজ সারতে পারে যেটা অন্যভাবে করা অসম্ভব। যেমন আমরা যদি কোন নতুন জায়গায় যাই যদি আমরা সে জায়গা সম্পর্কে বাসায় জায়গায় যাওয়ার পথ না চিনি তবে আমরা গুগল ম্যাপের সাহায্যে খুব সহজেই সে জায়গায় পৌঁছে যেতে পারি। কিন্তু সে সবই ইন্টারনেটের সাহায্যে করতে হয় কিন্তু আজকে আপনাদের এমন একটি পদ্ধতি সম্পর্কে জানাব যেটি আপনি ইন্টারনেট ছাড়াই গুগল ম্যাপের সাহায্যে ব্যবহার করতে পারবেন। তবে চলুন এখন দেখি নি কিভাবে অফলাইনের মাধ্যমে গুগল ম্যাপ ব্যবহার করা যায়:

অফলাইনে গুগল ম্যাপ:

গুগল ম্যাপে সবথেকে বড় সুবিধা হলো অফলাইন অবস্থাতে আমরা যেকোনো ম্যাপ ডাউনলোড করে রাখতে পারি এবং পরবর্তী কালে সেই ম্যাপটি আপডেট করে নিতে পারি।

ডিফল্ট অ্যাডরেস:
গুগল ম্যাপের ‘ইয়োর লোকেশন’ অ’পশনে গিয়ে আপনি আপনার বাড়ির এবং অফিসের ঠিকানা সেভ করে রাখতে পারেন। এতে করে প্রতিদিন আপনার বাড়ি থেকে অফিস বা অন্য কাজের জন্য যাতায়াতের সময় আপনাকে আলাদা করে আবার লোকেশন সেট করে নিতে হবে না।

লোকেশন শেয়ার করা:
গুগল ম্যাপের মাধ্যমে আপনি চাইলে আপনার বর্তমান লোকেশন টি আপনার বন্ধুকে বা অন্য যে কোন ব্যক্তিকে শেয়ার করে আপনার অবস্থান সম্পর্কে জানিয়ে দিতে পারবেন এবং সে ব্যক্তি আপনার অবস্থানে পৌঁছাতে পারবে নির্বিঘ্নে।

প্রয়োজনীয় স্থান খোঁজা:
অনেক সময় হয়ে এমন হয়ে থাকে যে আপনি দূরের কোনো গন্তব্যের কোন প্রয়োজনীয় জায়গা খুঁজে পাচ্ছেন না আপনি চাইলে তখন গুগল ম্যাপের ‘প্লেসেস নিয়ারবাই’ অ’পশনে গিয়ে আপনি আপনার গন্তব্য খুঁজে পেয়ে যাবেন।

ট্রেন বা বাসের সময়:
গুগল ম্যাপ এর অন্যতম বড় সুবিধা হলো যে গুগল ম্যাপের মাধ্যমে আপনি চাইলে ট্রেন বা বাস এর সময় তালিকাভুক্ত করা থাকে যার ফলে আপনি আপনার গন্তব্যের ট্রেন বা বাস এর সময় সম্পর্কে জানতে পারবে এবং সেইসাথে কত সময় লাগবে সে গন্তব্যে পৌঁছাতে সে সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়ে যাবে।

নিজের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করুন:
আপনি চাইলে আপনার নিজের গতিবিধি গুগল ম্যাপের মধ্যে অ্যাড করতে পারেন এতে করে আপনি কোথাও গেলে গুগল ম্যাপ অটোমেটিকেলি সে জায়গাটি গুগল হিস্ট্রি তে সেইভ হয়ে থেকে যাবে। এতে করে ভবিষ্যতে যদি আপনার কখনো প্রয়োজন পড়ে যে আপনি কোন দিন কোথায় গিয়েছিলেন এবং কোন সময়ে গিয়েছিলেন তার সম্পর্কে আপনি গুগল হিস্ট্রি তে গেলে সেই গতিবিধি জানতে পারবেন।
আমার দেওয়ায় পোষ্টে যদি কোন রকম ভুল-ভ্রান্তি হয়ে থাকে তা অবশ্যই কমেন্ট বক্স এর মাধ্যমে জানিয়ে দেবেন ধন্যবাদ।

Related Posts

2 Comments

মন্তব্য করুন