উদ্যেক্তা হতে চাইলে পোষ্টটি অবশ্যই পড়বেন।

আশা করি সবাই ভালো আছেন।আমাদের মধ্যে অনেকের জীবনের স্বপ্ন থাকে চাকরি করার অনেকের থাকে আবার ফ্রিল্যান্সিং করার।আবার অনেক মানুষ রয়েছে যাদের জীবনে চাকরি করা না মানুষকে চাকরি দেওয়ার ইচ্ছে থাকে।এখন অনেক মানুষ আছেন যারা এখনো জীবনে কি করবেন তা নিয়ে এখনো ভাবেন নি।তাদেরকে বলবো আপনি ভালো করে লেখাপড়া করে একটা ভাল চাকরি পেলে চাকরিটা ভালোভাবে করেন।আর যদি ভালো চাকরি না পান,অনেক দিন বেকার থাকতে হচ্ছে তাহলে আর চাকরির জন্য অপেক্ষা না করে ব্যবসা শুরু করে দিন।কারণ এই ব্যবসাটার মধ্যে যদি ভালোভাবে মন দিতে পারেন তাহলে আরো অনেক মানুষকে আপনি কর্মসংস্থান করে দিতে পারবেন।

আপনি ভালো কোনো চাকরি করে ও যদি তা ছেরে দিয়ে উদ্যেক্তা হতে চান তাহলে এটা একটা রিক্সের মতো।কিন্তু যদি এই রিক্সে নিজেকে টিকিয়ে ফেলতে পারেন তাহলে বিশ্বের ১ পার্সেন্ট সফল লোকদের মধ্যে চলে আসবেন আপনি।

বর্তমান বিশ্ব ধনী জেফ বেজোস যিনি ৩০ বছর বয়সে অনেক ভালো একটা চাকরি করতেন।কিন্তু তিনি চাচ্ছিলেন নতুন কিছু করার।যার ফলে তিনি চাকরি ছেরে দেন।এবং তিনি এখন এমাজন কোম্পানির মালিক।এখানে তিনি লাখ লাখ মানুষকে চাকরি দেন।তাই তিনি একটা রিক্স নিয়েছেন বলে জীবনে একজন সফল মানুষ হতে পেরেছেন।

তাই উদ্যেক্তা হতে চাইলে আপনার সামনে অনেক রকম বাধা আসবে,অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে আপনাকে,তাছাড়াও রয়েছেন অনেক রিক্স,বড় কোনো উদ্যোগ নিলে তা প্রচার করতে গিয়ে আপনার প্রায় সবটাকা পয়সা শেষ হয়ে যেতে পারে।কিন্তু আপনাকে ধৈর্যো ধরে থাকতে হবে।হার মানা যাবে না।প্রতিনিয়ত পরিশ্রম করে যেতে হবে।অনেক কিছু ত্যাগ করতে হবে।এইসব কিছুর ফলেই আপনি বিশ্বের ১ পার্সসেন্ট লোকদের মধ্যে চলে আসবেন।একজন সফল মানুষে পরিনত হতে পারবেন।তখনবড় বড় চাকরিগুলোই আপনি মানুষকে দিতে পারবেন।

তাই ইতিমধ্যে বুঝে গিয়েছে চাকরি আর উদ্যেক্তার মধ্যে পার্থক্য টা কোথায়।যেই চাকরিগুলো মানুষ করার কথা ভাবছে স্বপ্ন দেখছে সেই গুলো আপনি চাইলেই মানুষকে দিতে পারবেন।কিন্তু একজন সফল উদ্যেক্তা হতে হলে আপনাকে দলবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।এবং ভালোভাবে ধারণা নিয়ে শুরু করতে হবে।

এই স্টেপগুলো পালন করার পর আপনি হতে পারবেন একজন সফল উদ্যেক্তা।তাই স্বপ্ন বড় দেখা চেষ্টা করবেন।কারণ আপনি যখন বড় স্বপ্ন দেখবেন আপনার ব্রেইন তা পূরন করার বিভিন্ন উপায়গুলোর নিয়ে ভাব্বে।ভালো থাকবেন সবাই,ধন্যবাদ।

Related Posts