Approve Please!
আপনার কি মনে হয় মহাবিশ্বে কি এলিয়েন থাকা সম্ভব।যদি মনে করেন না তবে এ বিষয়ে আপনার কাছে কিছু বাড়াতে চাচ্ছি না। আর যদি মনে করেন হ্যাঁ, তবে হ্যাঁ আমি আজকে এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবো। যে এই ব্রহ্মান্ডে অথবা মহাবিশ্বের এলিয়েন কি আছে অর্থাৎ বহির্জাগতিক প্রাণী যারা পৃথিবীর মতো অন্যান্য গ্রহে বাস করে কাজেই সম্পূর্ণ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব। অনেক ইন্টারেস্টিং ও আকর্ষণীয় বিষয় আমি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করব।
অবশ্যই পড়বেনঃ১/Telegram থেকে ইনকাম করুন মাসের ১৫০০০-২০০০০ টাকা
২/প্লে স্টোরে এপ ইন্সটল রিওয়ার্ড নিন মাসে ৩-৫ ডলার ক্রেডিট। ১০০% প্রুফসহ একদম ফ্রীতে।
প্রথমত আপনাদেরকে বলে রাখছি যারা ধর্মীয় তাত্ত্বিক বিষয়ে বিশ্বাস করেন তাদেরকে। প্রথমত কোরআনকে সম্পূর্ণ বিশ্লেষণ করা যায়নি। অনেক বিষয়ে কোনো অবিশ্লেষ্য হয়ে আছে তবে কুরআনের একটি উক্তি রয়েছে যেখানে বলা আছে যে, মহান আল্লাহ তাআলা বলেন, আমি আকাশমন্ডলী ও নভোমন্ডলীতে আমার সৃষ্টিসমূহ ছড়িয়ে দিয়েছি। পূর্ণাঙ্গভাবে একটি অন্য বিষয়ের উপর পরিচালিত। এলিয়েন অথবা বহির্জাগতিক আসলে কী আছে তা নিয়ে অনেক কল্পনা এবং ধারণা আছে। আবার কতগুলো এমন ঘটনা ঘটে গেছে যেগুলো আপনাকে বিশ্বাস করাতে বাধ্য হবে যে আসলে কি এলিয়েন আছে। প্রথমত এই মহাবিশ্বে পৃথিবীর মতো অসংখ্য গ্রহ থাকার সম্ভাবনা আছে। কেননা আমরা জানি যে, পৃথিবী ও অন্যান্য গ্রহ সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘোরে। তা নিয়ে হলো সৌরজগৎ আর এই সৌরজগত একটি গ্যালাক্সির অন্তর্ভুক্ত যেখানে সূর্যের মতো কোটি কোটি নক্ষত্র আছে। আর এই মহাবিশ্বের 10 হাজার কোটিরও বেশি গ্যালাক্সি আছে। অর্থাৎ অনেক বড় বিশাল এই মহাবিশ্ব। কাজেই একাধিক পৃথিবীর ন্যায় গ্রহ থাকতেই পারে যেখানে মাটি, পানি, বায়ু চাপ রয়েছে। আর সেখানে প্রাণের বিকাশ হতেও পারে। আর যদি এমন হয় যে প্রাণের বিকাশ হয়েছে এবং তা এক ধরনের প্রাণী তবে তার বিকাশে মানুষের মতো বুদ্ধিমান প্রাণী পাওয়া যেতে পারে। প্রথমত বিজ্ঞানীরা প্রাণ বিকাশের একটি তত্ত্বে খুব ভালোভাবে ধারণা করেছেন যে পৃথিবীতে কিভাবে প্রাণের সঞ্চার হয়েছে। মূলত প্রাণের সঞ্চার হয়েছে অন্যান্য গ্রহসমূহ তে। যা বিজ্ঞানীরা মনে করেন। কিছু কিছু বিজ্ঞানের ধারণা, যে প্রাণের বিকাশে মূলত অন্যান্য গ্রহের যে গ্রহাণু উল্কাপিণ্ড অথবা আছে সেখানে প্রথম বারে এককোষী জীব পৃথিবীতে চলে আসে।যাকে কেন্দ্র করে ধীরে ধীরে প্রাণের বিকাশ লাভ করে। এবং স্তন্যপায়ী প্রাণী থেকে মানুষের সূত্রপাত হয়। এরকম বিজ্ঞানের মনে করে থাকেন। তাহলে যদি এমন হয় যে অন্য গ্রহে প্রাণের সঞ্চার পায় এবং এভাবে ধূলিকণা গুলো এ কারণে চলাফেরা করে। তাহলে অবশ্যই অন্যান্য গ্রহে মানুষের মতো বুদ্ধিমান প্রাণীর সন্ধান পাওয়া যেতে পারে। তবে দেহ আকার আকৃতি যে আমাদের মতই হবে তা কিন্তু নয়।তা পরিবেশের উপর নির্ভর করে। আকার-আকৃতি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। আমি আপনাদের মাঝে কতগুলো ঘটনা শেয়ার করব, যে কোনকোন মানুষ নিজে সম্মুখীন হয়েছে এলিয়েনের মাঝে বলে পূর্ণ বিশ্বাস করে। কিছু কিছু মানুষ এলিয়েন যানবাহন বা স্পেসসিপ দেখেছে, যেখানে তারা গোলাকার একটি স্পেসসিপ নামক দেখেছে। আর তারা বিশ্বাস করে সেখান থেকে তাদেরকে অদৃশ্য করার বিভিন্ন ঘটনা ঘটে গিয়েছে। এবং তারা সম্মুখিন হয়েছে মর্ডান এলিয়েন দেখার মত এরকম কিছু প্রাণীর সামনে বা কিছু ক্রিয়েচার তাদেরকে সরাসরি তাদের সাথে অনেক ধরনের অপারেশন করেছে।
প্রথম ঘটনাটি ঘটেছিল আমেরিকার একটি একজন কৃষকের সাথে। স্বীকৃতি বন জঙ্গলে কাঠ কাটছিল 6:15 সন্ধ্যা বেলার দিকে। দেখতে পায় একটি গোলাকার স্পেসসিপ অনেক বেশি এবং দ্রুত গতিতে চলে এবং চলাফেরা করে দেখে ভয় পেয়ে গেলে সে। আর তার পিছনে এবং সঙ্গে সঙ্গে তার কাছে এসে সেখান থেকে সবুজ আলো বের হয়, যে যার তীব্রতা ছিল প্রচণ্ড রকমের। মানুষের চোখ জলসানো করে দিতে পারে। সে সাথে সাথে অদৃশ্য করে দেয় এবং সে শুধু দেখে যে তার চোখে এসে পড়ে এবং চলে যায় আর ঠিক সে সময়ে খেয়াল করে যে তখন রাত বারোটা বেজে গিয়েছে। অর্থাৎ এই পাঁচ সেকেন্ডের জন্য পাঁচ ঘণ্টার বেশি সময় হয়ে গিয়েছে। কি ধারনা করতে পারেন টাইম স্লিপ কে নিয়ন্ত্রণ করে। আর সে কিছু মনে করতে পারছিল না। এরকম আরো ঘটনা ঘটে গিয়েছে রাতের আধারে।
একবার জংগলে গিয়েছিলেন আমেরিকার এক বিখ্যাত সাইন্টিস্ট উল্কাপিণ্ড দেখার জন্য। তিনি তখন গাড়িতেই ছিলেন এবং খুব দ্রুত গতিতে ঘোরেএমন একটি স্পেসসিপ টাইপের গোলাকার কিছু দেখতে পায় সাইন্টিস্ট। গাড়ি নিয়ে দ্রুত ছুটে চলে গেলে মুহূর্তের মধ্যে সে দেখতে পায় এয়ারসিপ্টি তার সামনে নামছে এবং সে কল্পনা করে যে তার মাত্র 5 সেকেন্ড সময় লেগেছিল। আবার জ্ঞান ফিরে পেতে কিন্তু এই সময়ের মধ্যে অনেক ঘন্টা অতিক্রম করে নিয়েছে। সে সেটা নিয়ে থানায় ডায়েরি করলে পুলিশ এ জায়গাটি তদন্ত করে এবং সেখানে কোন ধরনের কিছু পাওয়া না গেলেও গেল এতোটুক তারা দেখেছে যে সেখানকার ঘাসগুলি চেপে আছে এবং রং বিবর্ণ হয়ে পড়েছে। পরবর্তীতে ওই সাইনটিস্টটির শরীরের মধ্যে বিরূপ বিকাশ দেখা গেলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। ডাক্তাররা হিপনোটিজমের মাধ্যমে গত কয়েক দিনের স্মৃতি গুলো ফিরে আনার জন্য চেষ্টা করে। কয়েক সপ্তাহের মাধ্যমে সে স্মৃতি ফিরে পায় তার ব্যাখ্যা ছিল এরকম যে, সে অদ্ভুত ধরনের এলিয়েন টাইপের ৪-৫ ফিট লম্বা প্রাণি দেখতে পায়। দেখতে যাদের মাথা বড় চোখগুলো প্রচুর বড় এবং তারা চার থেকে পাঁচ ফিট লম্বা এরকম মনে হয়েছে। আর তাকে অপারেশন করতে নিয়ে যায় এবং সে বলে যে এর ভিতর কার পরিবেশ অনেক বেশি উন্নত এবং আধুনিক টেকনোলজি থেকে অধিক উন্নত। তাও বলে যে এরা কথা বলতে না পারলেও টেলিপ্যাথির মাধ্যমে তাকে বলছে যে তুমি প্রস্তুত তো। তার মনে হয়েছে যে তাকে কোন ধরনের ক্ষতি নয় বরং সাহায্য করতে চেয়েছে। আরএও বলেছে যে এসব তাকে টেলিপ্যাথির মাধ্যম জানিয়েছে মানুষের কাছে তারা অবশ্য ধরা দিবে যতক্ষণ না সময় হচ্ছে। এরকম অনেক ঘটনা মানুষ নিজে স্বীকার করেছে এবং তাদের সবারই এরকম কথা যে মর্ডান এলিয়েন দেখতে যেরকম সেরকম তাদের আকার আকৃতি এবং তাদের বিবরণ একই রকম। এইসব ঘটনা থেকে আপনার নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে আসলেই আছে কিনা তবে এ নিয়ে অনেক দুর্ঘটনা ঘটে গিয়েছে। আসল সত্য না মিথ্যা তা নিয়ে অনেক কল্পনা জল্পনা আছে। তবে তাকে লাই ডিটেক্টর এর মাধ্যমে পরীক্ষা করা হলে লাই ডিটেক্টর মেশিন পাস করে।
চলবে….