কোর্ট ম্যারেজ এর নমুনা কপি

আসসালামু আলাইকুম সুপ্রিয় পাঠক এবং পাঠিকাগন। কেমন আছেন আপনারা সবাই ?আশা করি আপনারা সকলে যে যার অবস্থানে ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। আপনারা সকলে যে যার অবস্থানে ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন সেই কামনায় ব্যক্ত করি সবসময়।

বিয়ে একটি সর্বজন স্বীকৃত সামাজিক এবং পারিবারিক বন্ধন। দুইজন বিপরীত  লিঙ্গের মানুষ বিয়ের মাধ্যমে একটি সামাজিক বন্ধনের আবদ্ধ হয়। প্রায় সকল ধর্মের মধ্যে তাই বিয়ে একটি সামাজিক বন্ধন। বিয়ে সবচেয়ে চলমান একটি সামাজিক প্রথা বটে।

অনেকে বিয়েকে আবার পরবর্তী বংশধর ক্রমবর্ধমান এর প্রথাও বলে থাকে। দুইজন প্রাপ্ত বয়স্ক যুবক এবং যুবতীর  কিছু সামাজিক আকার অনুষ্ঠান এবং পরিবার এবং  গন্যমান্য ব্যক্তিদেরনিয়ে আচার অনুষ্ঠান পালনের মাধ্যমে বিয়ে সংগঠন এর আয়োজন করা হয়ে থাকে।

অনেক সময় নানান ধরণের বিরাজমান সংকটের মাধ্যমে দুইজন প্রাপ্ত বয়স্কের বিবাহ আমাদের এই সমাজ মেনে নিতে চায় না। তার মধ্যে দুইপক্ষেরই অনেক অন্তনিহিত কারণ বিদ্যমান থেকে থাকে। তাই যখন প্রাপ্ত বয়স্ক তরুণ তরুণী  যখন তাদের পরিবারকে তাদের বিয়ের জন্য রাজি করতে ব্যর্থ হয় তখন তারা কোর্ট ম্যারিজ এর সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে।

সাধারণত বাংলাদেশের যেকোনো আদালতে একজন ম্যজিস্ট্রেট এর উপস্থিতিতে বিবাহ সংঘটনের মাধ্যমকে কোর্ট ম্যারিজ বলা হয়। কোর্ট ম্যারিজ বাংলাদেশে বিবাহের ক্ষেত্রে স্বীকৃত মাধ্যম না হলেও বর্তমানে কোর্ট ম্যারিজের মাধ্যমে বেশিরভাগ বিবাহ সংঘটন হয়ে থাকে।

কোর্ট ম্যারিজের কক্ষেত্রে অবশ্যই কিছু বাধ্য বাধ্যকতা রয়েছে। একটি কোর্ট ম্যারিজ সংঘটনের জন্য কিছু প্রয়োজনীয় বিষয়াদি অবশ্যই মেনে চলতে হবে :
১.প্রাপ্ত বয়স্ক যুবক যুবতীর অবশই ১৮ বছর বয়সের অধিকারী হতে পারে।
২.দুইজনের ক্ষেত্রে জন্মনোবন্ধন থাকতে হবে।

৩.দুইজনের ম্যাজিস্ট্রের এর দেওয়া প্রয়োজনীয় ফরমটি পূরণ করতে হবে।
৪,দুইজনের সজ্ঞানে সাক্ষর থাকা বাধতামূলক।
আশা করি আজকের পোস্টটির মাধ্যমে কোর্ট ম্যারিজ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দিতে পেরেছি। ধন্যবাদ সবাইকে। সামনে  নতুন নতুন কোনো টপিক নিয়ে হাজির হবো আপনাদের সামনে।
মাস্ক পড়ুন
সুস্থ থাকুন

কোর্ট ম্যারেজ এর নমুনা কপি – হিন্দু, বৌদ্ধ, ইসলাম, খ্রিস্টান সহ সকল ধর্মের জন্য।

Related Posts