আসসালামু আলাইকুম সুপ্রিয় পাঠক এবং পাঠিকাগন। কেমন আছেন আপনারা সবাই?আশা করি আপনারা সকলে যে যার অবস্থানে ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। আপনারা সকলে করোনা কালীন সময়ে নিজ নিজ অবস্থানে ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন সেই কামনাই ব্যক্ত করি সবসময়। আজকে আপনাদের সকলের সামনে একটি গুরুত্বপূর্ণ টপিক নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করবো
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি কেন লোভনীয়?
বিগত কয়েক বছরে বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সেমিনারে ভবিষ্যতের পরিকল্পনা নিয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে শতকরা 30% এর উত্তর আসে ব্যাংকিং। কেরিয়ার অপশন এর ভেতর তাদের কাছে সরকারি চাকরি, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, কর্পোরেট ক্যারিয়ার, শিক্ষকতা ও গবেষনা – ৪ টির ভিতরে মোটাদাগে সরকারি চাকরির কথা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে ব্যাংকিং তাদের পছন্দের শীর্ষে।
বাংলাদেশ ব্যাংকসহ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর প্রতি বছরই নিয়মিত নিয়োগ কার্যক্রম চলছে। এছাড়া অন্যান্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে কর্মসংস্থানের ব্যাপক সুযোগ। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে কাঙ্ক্ষিত ক্যারিয়ার গড়তে উচ্চশিক্ষিতদের ঝোক।
কেন ব্যাংকিং ক্যারিয়ারের দিকে ঝোঁক?
এ প্রশ্নের উত্তর আমাদের সকলেরই জানা। যে কোন বিষয়ে পড়াশোনা করে ব্যাংকগুলোয় দ্রুত ও স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় নিয়োগের সুযোগ, উচ্চ বেতন ও অন্যান্য আর্থিক সহযোগিতা, দীর্ঘমেয়াদী ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ সহ ব্যাংকারদের সুশৃংখল পরিবারটি জীবন সবাইকে প্রবলভাবেই আকৃষ্ট করে। এজন্য গত এক দশকে আমাদের দেশের বেকারত্বের হার মোটামুটি চার থেকে পাঁচ শতাংশের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষায় চাকরি প্রার্থীর সংখ্যা বেড়েছে কয়েকগুণ।
ব্যাংকে চাকরির প্রস্তুতি কথা
বর্তমান সময়ে করোনাকালীন অবস্থায় ব্যাংকের চাকরির স্থগিত রয়েছে। কিন্তু সাধারণভাবে ডিসেম্বরের শুরুতে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়,বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বেসরকারি ব্যাংকে চাকরি পেতে দরকার হয় দীর্ঘ মেয়াদী প্রস্তুতি, বিস্তর পড়াশোনা।জেনেশুনে গুছিয়ে নিয়মমাফিক পড়াশোনা করতে পারলে আয়ত্তে আনতে খুব সময় লাগবে না।সময়ের দিকে না তাকিয়ে যেখানেই আছেন,সেখান থেকেই চাইলে শুরু করে দিতে পারেন।স্নাতক পর্যায়ের শেষের দিকে যেসব শিক্ষার্থী আছেন,তারাও শুরু করতে পারেন প্রস্তুতিপর্ব। বিভিন্ন ব্যাংকের আগের প্রশ্নের ধরন দেখে ধারণাটা শক্ত করে নিল বাতি পথে এগুনো সহজ হয়।
সবার আগেই প্রার্থমিক বাছাই
চাকরিপ্রার্থীদের জন্য এটি কি লড়াই আর নিয়োগকর্তাদের কাছে এটি বাদ দেয়ার পদ্ধতি।এই অংশে ভালো করার জন্য সময় সচেতনতা, তৎক্ষণাৎ বুদ্ধি, মনোবল ও মনোযোগ এর প্রয়োজন হয়। বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে ধারণার পাশাপাশি কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণা থাকতে হয়। অনুপাতিক ভাবে গণিত এর দিকে অবশ্যই মনোযোগ বেশি দিতে হবে। আমরা চাইলেই বিগত সময়ের ব্যাংক ভর্তি গাইড গুলোকে পড়ে দেখতে পারি এতে আমাদের পরীক্ষা কিছুটা হলেও কমন পড়বে।
লিখিত অংশের চাই ভালো প্রস্তুতি
চাকরিপ্রার্থী বহুলাংশে নির্ভর করে লিখিত পরীক্ষার নম্বর এর উপর।লিখিত পরীক্ষায় অবশ্যই তাকে ভালো করতে হবে। অবশ্যই আমাদেরকে জিডিপি, রেমিটেন্স,রিজার্ভ, দারিদ্র্য হ্রাসসম্পর্কে।
পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে
সাক্ষাৎকারে ভালো করলেই নিশ্চিত চাকরি
কারো সঙ্গে প্রথম সাক্ষাতে আপনি যেমনটি প্রত্যাশা, তেমনি এভাবেই কি নিজেকে প্রস্তুতি করেন? স্বভাবতই বোর্ডের সবাই আপনার কাছে ভাল কিছু আশা করবেন … নিজের পরিচয, শিক্ষা, বাড়তি পারদর্শিতা ও আগ্রহ সহজ ভাবে নিজের মতো তুলে ধরতে পারলেই অর্ধেক কাজ হয়ে গেল।ব্যাংক নিয়োগ পরীক্ষার প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে ভালো প্রস্তুতি আপনাকে অনেকখানি এগিয়ে নেবেন চূড়ান্ত পর্বে।
সকলে করোণাকালীন সময়ে অবশ্যই হ্যন্ডস্যানেটাইজার এবং মাষ্ক ব্যাবহার করবেন,,নিজে সুস্থ থাকুন,,পরিবারকে সুস্থ রাখুন,, আল্লাহ হাফেজ
Ok
Good
Ok
Nice
Good
thanks
নাইচ
Thanks for it
ধন্যবাদ
thanks
ধন্যবাদ
helpful post
useful for me
Nice
hm
thanks
Thanks
nc
valo post
Helpful post
gd