রান্নাঘরের টিপস দেখিয়ে মাকে চমকে দাও

যে নিজে কাঁদে না,কিন্তুু অন্যকে কাঁদায় বলতো কী?
-পেঁয়াজ আারকি।
এই কান্নাকাটির জন্য আমি পেঁয়াজ কাটি না। এই পেঁয়াজ আমার চোখের কাজল নষ্ট করে দেয়। কিন্তু চিন্তা করো না তোমাদের কাঁদতে হবেনা। কীভাবে জানতে চাও তাহলো শোন-
পেঁয়াজের খোসা ছাড়িয়ে বেশ কিছুক্ষণ পানিতে ভিজিয়ে রেখে দাও তাহলে পেঁয়াজ কাটার সময় চোখ জ্বালা করবে না, এতে তোমার চোখর কাজলও নষ্ট হবে না।

আজ না খাবারে কোন টেস্ট পায়নি। কালকে গরপ সুপ খাওয়ার ফলে আমার জিহ্বা পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। অনেক ক্ষিদা লাগছে আমার। আচ্ছা তোমাদের কী এরকম করে জিহ্বা পুড়ে গেছে?বলে রাখি এরপরে যখন জিহ্বা পুড়ে যাবে তারাতাড়ি পোড়া জায়গায় চিনি অথবা মধু পোড়া জায়গায় রেখে দিও।এতে তোমার জাল্বা কমে যাবে।

জানো আজ আমার মার মেজাজ অনেক খারাপ। হয়েছে কী আমি তার নতুন হাঁড়িতা রান্না করার সময় পুড়ে ফেলেছি। এখন পাত্রের তলা ব্রিশি ভাবে কালে হশে গেছে।তোমাদেরও যদি এরকম হয় শুনে যাও কী করবে-
কিছু পেঁয়াজ কেটে দিয়ে গরম পানি ঢেলে রেখে দিন। এরপর পরিস্কার করে ফেলুন, পোড়া উঠে যাবে।

আমার বোনের একটায় ড্রামা কিছু কাজ করতে চায় না।সব কিছুতেই অলস লাগে ওর। এই তো কিছিদিন আগো রসুনের খোসা ছাড়াতেও তার বিরক্তি লাগছিল।তারপর তাকে দেখিয়ে দিলাম ইজি একটা ট্রিক দেখিয়ে দিলাম। জানতে চাও ট্রিকটা কী!–
রসুনের খোসা চাড়াবার আগে কিছুক্ষণ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। কাজটা হওয়ে যাবে অনেকটা ইজি।

কেক,বিস্কুট এবং পাউরুটি একসাথে রাখবে না। রাখলে কিন্ত তোমার বিকালের নাস্তায় বিস্কুট খাওয়ার আসা ছেড়ে দাও।এই তিনটা জিনিস একসাথে রাখলে বিস্কুট নরম হয়ে যায়।

মাছ নরম হয়ে গেলে ভাজার সময় একটু ময়দা কিংবা চালের গুঁড়া মাখিয়ে ভাজুন। মাছ সহজে ভেঙে যাবে না এবং মচমচে থাকবে। খেতে পারবে তুমি মচমচে মাছ।
ফ্রিজের দুর্গন্ধ দূর করতে চাও! লেবু কেটে রেখে দাও,দুর্গন্ধ পালিয়ে যাবে।

এই টিপস গুলো কাজে লাগলে থ্যানক্স টু মি।😊

Related Posts