সমুদ্র সৈকতের ক্যাপশন

আসসালামু আলাইকুম সুপ্রিয় পাঠক এবং পাঠিকাগণ। কেমন আছেন আপনারা সবাই?আশা করি আপনারা সকলে যে যার অবস্থানে ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। আপনারা সকলে নিজ নিজ অবস্থানে ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন সেই কামনাই ব্যক্ত করি সব সময়। সমুদ্র সৈকতের ক্যাপশন –

মানুষ এর মন বড়ই বিচিত্র।সেই বিচিত্র মন সব সময় চায় অজানাকে জানতে, অদেখাকে দেখতে।মানুষ এই তাই বিচিত্র মনের খোরাক মেটাতে মানুষ ভ্রমণে যায়।ভ্রমণ এমন এক জিনিস যার মাধ্যমে আপনি আপনার সকল কষ্ট সকল ক্লান্তি ভুলে থেকে নতুন উদ্যোমে জীবন শুরু করতে পারবেন।

ভ্রমনের ক্ষেত্রে আমাদের আবার অনেক পছন্দ।কেউ পছন্দ করে পাহাড়, কেউবা পছন্দ করে সমুদ্র।আজ তাই আমার পোস্টটি সমুদ্রে কে নিয়ে। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

সমুদ্র পানি আর স্থলের এক অদ্ভুদ সম্মেলনের নাম। বিন্দু বিন্দু জলে সৃষ্ট সমুদ্রকে দেখলে কখনোই মনে হবে না তা বিন্ধু বিন্ধু পানির সমাবেশ।সমুদ্র মানুষকে উদার হতে শিখায়।বিশাল জলরাশি দিন শেষে যখন ভাটা হয়ে আছড়ে পড়ে তীরে তা আমাদের শিক্ষা দেয় যে অহংকার যত বড়ই হোক না কেন দিনশেষে তলিয়ে যেতে হবে।
সমুদ্র তার নিজের রুপে নিজে মুগ্ধ।মানুষকে সে মুগ্ধ করে সে নিজেই।তার বিশাল জলরাশি স্বাগত জানায়।বিশাল ঢেঊয়ের ফাকে আছড়ে পড়া জলরাশি পর সমুদ্রের তীরে ঝিনুক মুক্তার সমাবেশটাই বিশেষ কিছু।বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সমুদ্র সৈকত হল কক্সবাজারে।এটি পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত বটে।সমুদ্র তার নিজের রুপ সাজায়। সেই মনভোলেনু রুপে মুগ্ধ করে মানুষকে।সেই রুপে মুগ্ধ কত শত কবি সাহিত্যিক যে সমুদ্রকে নিয়ে কাব্য রচনা করেছেন তার হিসেব জানা নেই।সমুদ্রের তীরে গেলে মানুষ এর সকল দুঃখ কষ্ট দূর হয়ে যায়।
সমুদ্র কখনো কাউকে নিরাশ করে না।দু হাত ভরে স্বাগত জানায় সমুদ্র তার দর্শনাথীদের।সমুদ্রের পাড়ে তার বিরাট বিরাট ঢেঊ এর গর্জন শুনার আনন্দ সম্যদ্রে না গেলে বুঝবেন ইনা।আমার ব্যক্তিগতভাবে সৌভাগ্য হয়েছিলো সমুদ্র দেখা।সমুদ্রের তীরব বসে জোৎস্না বিলাশের মজাই আলাদা।তাই যদি কখনো সুযোগ হয় অবশ্যই সমুদ্র ভ্রমনে যাবেন।

ধন্যবাদ সবাইকে।সামনে নতুন কোন টপিক নিয়ে হাজির হব আপনাদের সামনে।

মাস্ক পড়ুন
সুস্থ থাকুন

Related Posts

9 Comments

মন্তব্য করুন