বিশ্বের সবচেয়ে সন্মানজনক পুরষ্কার হচ্ছে নোবেল পুরষ্কার। ১৯০১ সাল থেকে এ পুরষ্কার দেওয়া হচ্ছে।
চিকিৎসা ক্ষেত্রে নোবেল পুরষ্কার পান ৩ জন
ক। অধ্যাপক স্যার পিটার র্যাটক্লিপ (যুক্তরাজ্য)
খ । উইলিয়াম ক্যালিন (যুক্তরাষ্ট্র)
গ। গ্রেগ সেমেঞ্জা (যুক্তরাষ্ট্র)।
কোষ কিভাবে অক্সিজেনেব উপস্থিতি টের পায় ও স্বল্প অক্সিজেনে কিভাবে কোষ নিজেদের মানিয়ে নেয় সেসব বিষয় আবিষ্কার করে তারা এই পুরষ্কার অর্জন করেন।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতো পদার্থ বিজ্ঞানেও নোবেল পুরষ্কার পান ৩ জন। এরা হলেন –
ক। জেমস পিবলস (কানাডা)
খ। মাইকেল মেয়র (সুইজারল্যান্ড)
গ। দিদিয়ের কুলোজ (সুইজারল্যান্ড)
সৌরজগতের বাইরে একটি নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে ঘূর্ণায়নমান গ্রহ আবিষ্কার করে এ পুরষ্কার পান।
ক। জন গুডেনো (যুক্তরাষ্ট্র)
খ। স্টানলি হুইটিংহ্যাম (যুক্তরাষ্ট্র)
গ। আকিবা ইউশিনো (জাপান)।
লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি উদ্ভাবনের জন্য তারা নোবেল পুরষ্কার পান।
নোবেল পুরষ্কারের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পুরষ্কার বলা যায় শান্তিতে নোবেল পুরষ্কার পাওয়া। এ বছর এ পুরষ্কার পান আবি আহমেদ আলী ( ইথিওপিয়া)। পার্শ্ববর্তী দেশ ইরিত্রিয়ার সাথে শান্তিচুক্তির মাধ্যমে ২০ বছরের যুদ্ধাবস্থার অবসান।
অস্ট্রিয়ান লেখক পিটার হান্দক।
গত বছর অর্থাৎ ২০১৮ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়নি। তাই সে পুরষ্কার এ বছর দেওয়া হয়েছে। এ বছর ২০১৮ সালের সাহিত্যে নোবেল জয়ী হচ্ছেন লেখক ওলগা তোকারজুক (পোল্যান্ডের নাগরিক)।
১৯৬৯ সাল থেকে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ঐ বছর সুইডেনের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অর্থায়নে নোবেল পুরস্কার দেওয়া শুরু হয় অর্থনীতিতে। অর্থনীতিতে এ বছর নোবেল পুরষ্কার পান ৩ জন। তারা হলেন –
ক। অভিজিৎ ব্যানার্জি (ভারতীয় বংশোদ্ভুূত বাঙালি)
খ। অ্যাস্থার ডাফলো (ফ্রান্স, ইনি অভিজিৎ ব্যানার্জীর স্ত্রী)
গ৷ মাইকেল ক্রেমার (যুক্তরাষ্ট্র)।
উন্নয়ন অর্থনীতির মধ্য দিয়ে দারিদ্র বিমোচনে অবদানে ভূমিকা রেখে এ পুরষ্কার পান।