করোনা ভাইরাস যার নামের সাথেই মিলে আছে হাজার হাজার মানুষের মারা যাওয়ার ইতিহাস।যার কারনে ৯ লক্ষ মানুষ এখন দুংখ কষ্টে বসবাস করছে।৩০ হাজার এর ও বেশি মানুষ মারা গেছে এই রোগে। তবে ইতালি ও যুক্তরাষ্ট্র এ সব থেকে বেশি মানুষ মারা গেছে।তাদের দেশে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি।তবে এই রোগ সব দেশেই কম বেশি বিস্তার ঘটিয়েছে। এই রোগের সারা বিশ্ব আজ চিন্তিতি। এই রোগ আরো যত দিন টিকবে আরো তত দিনই মানুষের দূর্ভোগ বাড়বে।তবে এই রোগের কোনো ওষুধ নেই। অস্টেলিয়ার বিশেজ্ঞরা দাবি করেছেন তাদের যদি দেড় বছর সময় দেওয়া হয় তাহলে তারা এই রোগের ওষুধ তৈরি করে দিলেও দিতে পারবেন।তবে প্রতি ১০০ বছর পর পরই এ রকম রোগ দেখা দিচ্ছে।১৮২০ সালেও এরকম একটা রোগ দেখা দেয় যাতে অনেক মানুষ মারা যায়। ১৯২০ সালেও একটা রোগে প্রায় এক লক্ষ মানুষ প্রান হারায়।
কিন্তু এই রোগ থেকে কবে মুক্তি তা কারো জানা নেই। তাই বাংলাদেশ টিমের যাতে মাঠে হাত পায়ের বা ফিট নেস এর জন্য ইনজুরিতে না জেতে হয় তাই তাদের ফিট রাখতে চান বিসিবি।করোনা ভাইরাসের কারনে সব দেশের সব মানুষ ঘরের বিতরেই বন্ধি অব্যবস্থাই থাকে। এতে মানুষের স্বাভাবিক জীবন যাত্রার মান ব্যহত হচ্ছে।এই সময় সব ধরনের খেলাধুলা বন্ধ ঘোষনা করা হয়েছে। সবাই নিজ নিজ বাড়িতে অব্যবস্থান করছেন। তাই যাতে কোন খেলোয়াড় ইনজুরিতে না পড়ে সে দিকে খেয়াল রাখছে বিসিবি সদস্যারা।
তাই তারা খেলোয়াড় দিয়ে চিন্তা করছেন কিভাবে তাদের ফিট রাখা যায়।আরো বেশি চিন্তা হচ্ছে কারন সামনে রয়েছে এশিয়া কাপ ও বিশ্ব কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট তারপর অস্টেলিয়া টিমের সাথে টেস্ট ম্যাচ।তাই তাদের নিয়ে অনেক বিসিবি সদস্যরা।তবে করোনা ভাইরাস থেকে কবে মুক্তি মিলবে সে ব্যাপারে কেউ জানে না। তার কারনে স্থগিত হতে পারে এশিয়া কাপ। বিশ্ব কাপের বাছাই পালা তার কারনেই বাতিল করা হয়েছে।তবে বাংলাদেশ টিমের কোনো খেলোয়াড় যাতে ইনজুরিতে না যায় সেই ব্যবস্থা করবে বিসিবি। তারা খেলোয়াড় দের ফিট নেস নিয়ে অনেকটাই ভাবছেন।তবে বাংলাদেশ টি-২০ টিতে কিছুটা পিছিয়ে রয়েছে তাই তাদের খেলতে হতে পারে বিশ্ব কাপ বাছাই পর্ব। যদি বিশ্ব কাপ বাছাই পর্ব হয় তাহলেও নইলে নাও খেলতে হতে পারে। তবে খেলোয়াড় দের ফিট থাকা খুবি জরুরি।তাই বিভিন্ন বিষয়ে সিদ্বান্ত নিয়েছে বিসিবি সদস্যরা। বাংলাদেশ টিমের খেলোয়াড় দের মাঠে এনে প্রাকটিস করোনা হতে পারে। তারা খেলোয়াড় দের ফিট রাখতে সকল ব্যবস্থা রাখবেন জানিয়েছেন।