করোনা ভাইরাসের উৎপত্তির খোঁজে আমেরিকার গবেষণার ভাষ্য
ক্রান্তিকাল
এখন সারা বিশ্ব একটি ক্রান্তিকালের ভেতর দিয়ে যাচ্ছে। পুরো পৃথিবী যেন স্তব্ধ ঠাই দাঁড়িয়ে আছে সবুজ সঙ্কেতের আকাঙ্ক্ষায়। কবে সেই সবুজ সঙ্কেত আসবে? কবে আবার মুখর হবে কর্ম ক্ষেত্র, অফিস আদালত, স্কুল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়? কবে কর্ম চাঞ্চল্য ফিরে আসবে সারা দুনিয়াতে? এই প্রশ্ন গুলোর উত্তর খুঁজে যাচ্ছে সমগ্র মানব জাতি।
স্তব্ধ করে দিয়েছে যে ভাইরাস
সারা বিশ্বকে স্তব্ধ করে দিয়েছে যে ভাইরাস তা উৎপত্তি নিয়ে ধোঁয়াশা এখনও বিদ্যমান। চারটি মাস কেটে গেলো, তবু কোনো তথ্য না পাওয়া গেলেও অনেক তত্ত্ব দানা বাঁধছে পণ্ডিতদের লেখনীতে। অনেকে একে এক চক্রান্ত বলে মনে করছেন। অনেকে বলছে এটি চীনের জীবাণু বোমা, আবার কেউ বলছে আমেরিকার গবেষণাগার থেকে ছড়িয়েছে এই প্রাণঘাতী জীবাণু। বেশির ভাগ গবেষকদের ধারণা চীনের উহান শহরের সী-ফুড মার্কেট থেকে প্রাথমিকভাবে নোবেল করোনা ভাইরাস ছড়ায়।
অধ্যাপক ডঃ রবার্ট গ্যারি
যদিও একদল মার্কিন গবেষক দলের মতে, অনেক লম্বা সময় ধরেই এই ভাইরাসের অস্তিত্ব বিশ্বজুড়ে ছিল। এই আদি ভাইরাস বিবর্তনের মাধ্যমে মানুষের জীবন নাশের পন্থাও জেনে নিয়েছে।
তুলান বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অফ মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ডঃ রবার্ট গ্যারি বলেন, “করোনা ভাইরাস যে আছে তা নিয়ে কোন প্রকার সন্দেহ নেই। কিন্তু চীনে বা আমেরিকাতেই এই ভাইরাসের জন্ম তার কোন তথ্য প্রমাণ কিন্তু নেই। বরং সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য তথ্য হল এই ভাইরাস অনেক আগে থেকেই সারা বিশ্বে ছিল। প্রতিনিয়ত বাইরের আবরণ বদলে হঠাৎ করেই এর প্রকোপ আবির্ভূত হয়। পরবর্তীতে এই মরণ ভাইরাস তীব্র আকার ধারণ করেছে। তাই এটি যে অস্ত্র হিসেবেই আমেরিকা বা চীন ব্যবহার করছে এটি পুরোপুরি ভ্রান্ত ধারণা ছাড়া কিছুই না।”
অর্থাৎ, এই ভাইরাসের অস্তিত্ব বেশ আগে থেকেই ভূখণ্ডে রয়েছে। তবে রূপ খানিকটা অন্যরকম ছিল। এর উপসর্গ খুবই ক্ষীণ ছিল। যার ফলে এই ভাইরাস সম্পর্কে সবাই অজ্ঞাত ছিল। সময়ের সাথে ভাইরাসটির প্রাকৃতিক বিবর্তনে খাপ খাওয়াতে পারেনি মানুষের শরীর। যার ফলস্বরূপ মহামারী পরিণতি সমগ্র বিশ্বজুড়ে।
অধ্যাপক ডঃ রবার্ট গ্যারি আরও বলেন, “প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মে করোনা ভাইরাস রঙ বদলে এই রূপ নিয়েছে। এটি বাদুড় বা অন্য অনেক স্তন্যপায়ী প্রাণীর দেহে প্যারাসাইট (পরজীবী) হয়ে বাঁচত। কিন্তু পরিবর্তিত রূপে এটি ওসব প্রাণী থেকে মানব দেহে এবং এ আরও বদলে মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমণ যোগ্য। অতীতের দিকে যদি তাকাই আমরা দেখতে পাবো সার্চ ও মার্চ এই ভাইরাস দুটিও এভাবে ছড়িয়েছিল।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই গবেষণায় বলা হয়, মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমিত হওয়ার আগে প্রাণী দেহ থেকে মানব দেহে ছড়ান এবং রোগ সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেছে নোবেল করোনা ভাইরাস।
Valo
nice
nice
Good
ohhh,good post
Thanks for gd post
Nice
Post ta pore khubi vlo laglo notun kichu jante parlam
Nice
gd
nice post
Ok
oh