ক্রিকেট
ক্রিকেট বিশ্বে অন্যতম নাম ক্রিস গেইল


বয়স তো ৪১ হয়ে গেল। আগের মতো কী আর ঝড় তুলতে পারবে খেলার মাঠে? এসব ভেবেই হয়তো এবার ক্রিস গেইলকে আইপিএলের শুরু থেকে মাঠে নামায়নি কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব। চিন্তাটা যে কতটা ভুল ছিল, সেটা প্রথম দিকে একের পর এক ম্যাচ হেরে বুঝেছে দলটি। প্রায় অর্ধেক পেরিয়ে যাওয়ার পর নামানো হয় গেইলকে।
গেইলের সুবাদেই ভাগ্য বদলেছিল পাঞ্জাবের। জয়ের দেখাও মিলেছিল কিছু। মেলারই কথা, খুনে মেজাজে ছিলেন সেই উইন্ডিজ ওপেনার। ৭ ম্যাচে ৪১.১৪ গড়ে ২৮৮ রান তুলেছেন। তা ও ১৩৭.১৪ স্ট্রাইকরেটে।
গত এক সপ্তাহ দুবাইয়ে কাটিয়েছেন ক্রিস গেইল। প্রথমবারের মতো আয়োজিত হলো আল্টিমেট ক্রিকেট চ্যালেঞ্জ। ক্রিকেটে আরেকটি নতুন সংস্করণের চেষ্টায় গেইলের সঙ্গে অংশ নিয়েছেন কেভিন পিটারসন, আন্দ্রে রাসেল, রশিদ খান, যুবরাজ সিং ও এউইন মরগান। নতুন এই ক্রিকেটে প্রতি দলে মাত্র একজন করে ক্রিকেটার খেলেন। ১৫ বলের দুটি ইনিংসে ব্যাট করার সুযোগ পান ওই ক্রিকেটার। মুখোমুখি লড়াইয়ে দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বোচ্চ রান যিনি করবেন, তিনিই জিতবেন।
নতুন এই টুর্নামেন্টের ফাইনালে অবশ্য ওঠা হয়নি গেইলের। রশিদ খানের কাছে সেমিফাইনালে হেরে গেছেন গেইল। আজ ফাইনালে আন্দ্রে রাসেলের মুখোমুখি রশিদ খান। তবে সফল এক আয়োজন শেষে আগামী বছরের টুর্নামেন্টের জন্য ক্ষণ গুনতে বসে গেছেন গেইল। আর সে সুবাদেই নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথাও জানিয়ে দিলেন।
দুবাইয়ে ভালোই সময় কেটেছে গেইলের।দুবাইয়ে ভালোই সময় কেটেছে গেইলের।
এ বছরই ভারতে অনুষ্ঠিত হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। আর গত বছর অক্টোবর-নভেম্বরে না হতে পারা বিশ্বকাপটি পিছিয়ে নেওয়া হয়েছে ২০২২ সালে। গেইল শুধু এ বছরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপই নয়, খেলতে চান ২০২২ বিশ্বকাপেও।
অবসর নিয়ে চিন্তা করছেন, নাকি আরও খেলে যাওয়ার ইচ্ছা, এমন প্রসঙ্গে রীতিমতো ছক্কা হাঁকিয়েছেন গেইল, ‘হ্যাঁ, অবশ্যই। এখন পর্যন্ত অবসরের কোনো চিন্তা নেই। আমি বিশ্বাস করি, আরও পাঁচ বছর খেলতে পারব। সুতরাং ৪৫–এর আগে কোনো সম্ভাবনা নেই এবং আরও দুটি বিশ্বকাপ খেলাও বাকি।’
আগামী মৌসুমেও ইউকেসি খেলতে চান গেইল।আগামী মৌসুমেও ইউকেসি খেলতে চান গেইল।
আর ইউকেসি টুর্নামেন্ট নিয়ে বেশ আশাবাদী মনে হচ্ছে গেইলকে। বিশ্বের সেরা ক্রিকেটারদের একদম মুষ্টিযোদ্ধাদের মতো একে অপরের সঙ্গে লড়াই করার এ সংস্করণ মনে ধরেছে গেইলের, ‘আমার ধারণা, নতুন এবং রোমাঞ্চকর একটা ধারণা যুক্ত হলো ক্রিকেটে। আপনি আগে থেকে বলতে পারেন না, তবে আমার ধারণা, অনেক দিক থেকেই দারুণ কিছু আনছে এবং সহজেই মানিয়ে নিতে পারবেন এর সঙ্গে।’
আবারো ক্রিকেট মাঠে সেই পুরোনো চমক ফিরিয়ে মাঠে নামবেন গেইল।
সেই প্রত্যাশায় আমরা।
ক্রিকেট
এক নজরে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেটের ২০২১ সালের ব্যস্তসূচী।


বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম চলতি ২০২১ সালে অন্তত ১৫টি ওডিআই ও ৩১টি টি-২০ ম্যাচ খেলার কথা রয়েছে। ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ঘরের মাটিতে ৩ টি ওডিআই ম্যাচ। এর বাইরেও আরো বেশকিছু দ্বিপাক্ষিক সিরিজ রয়েছে যা বিসিবি আয়োজন করতে যাচ্ছে।
আসুন এবার দেখে নিই চলতি ২০২১ সালে ওয়ানডে ও টি-২০ ম্যাচের তালিকাঃ
জানুয়ারি- ফেব্রুয়ারিঃ
নিজেদের ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩টি ওয়ানডে যা ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে।
ফেব্রুয়ারি- মার্চঃ
সুদুর তাসমান পাড়ে নিউজিল্যান্ডে ৩টি ওডিআই ও ৩টি টি-২০ ম্যাচ খেলতে গতকালই নিউজিল্যান্ডের ক্রাইজচার্জে পৌঁছেছে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল।
এপ্রিলঃ
নানা জল্পনা কল্পনা ও নাটকীয়তা শেষে অবশেষে এপ্রিলে ৩টি ওডিআই ম্যাচ খেলতে শ্রীলঙ্কা যাবে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল।
মেঃ
এপ্রিল মাসের মধ্যে শ্রীলঙ্কা সিরিজ শেষ করে টিম ফিরে আসবে দেশের মাটিতে। তারপর মে মাসের মাঝামাঝি শ্রীলংকার বিপক্ষে আবারো ঘরের মাটিতে ৩টি ওডিআই ম্যাচের আয়োজন করবে বিসিবি।
জুনঃ জুন মাসে বসবে এশিয়া মহাদেশীয় ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় আসর এশিয়া কাপ।
জুন-জুলাইঃ
ছোট্ট একটা বিরতি শেষে জিম্বাবুয়ে সফর করবে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল। তাদের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ একটি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। সেখানে থাকবে ৩টি ওডিআই, ৩টি টি-২০ ও ২টি টেস্ট ম্যাচ।
সেপ্টেম্বরঃ
সেপ্টেম্বর মাসে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়াকে আথিতেয়তা দেবে বাংলাদেশ। তাঁদের বিপক্ষে ৩টি টি-২০ ম্যাচ খেলার কথা রয়েছে।
সেপ্টেম্বর-অক্টোবরঃ
অস্ট্রেলিয়ার সাথে টোয়েন্টি সিরিজ শেষ করতে না করতেই ইংল্যান্ড দল আসবে বাংলাদেশে। তাঁদের বিপক্ষে ৩টি ওয়ানডে ও ৩টি টি-২০ খেলবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল।
অক্টোবর- নভেম্বরঃ
টি-২০ বিশ্বকাপ হওয়ার কথা রয়েছে ভারতের মাটিতে। অন্তত ৮টি টি-২০ ম্যাচ খেলার আশা করতেই পারে বাংলাদেশ।
নভেম্বর- ডিসেম্বরঃ
টি-২০ বিশ্বকাপ শেষ করে নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে আথিতেয়তা দেবে বাংলাদেশ। তাদের বিপক্ষে বাংলাদেশ খেলবে ৩টি টি-২০ ও ২টি টেস্ট ম্যাচ।
শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
ক্রিকেট
সবথেকে আন্ডাররেটেড ক্রিকেটার – ডেমিয়েন রিচার্ড।


অস্ট্রেলিয়া জাতীয় দলের ৩৫৩তম টেস্ট ক্রিকেটার “ডেমিয়েন রিচার্ড মার্টিন”
১৯৯২ সালের নভেম্বরের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে জাতীয় দলে অভিষেক, অভিষেকের দুই বছর পড়েই দল থেকে বাদ পড়া এবং ২০০০ সাল পর্যন্ত জাতীয় দলের বাইরে থাকা। দেখতে গেলে তার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের শুরুটা সুখকর ছিল না।
তবে ঘরোয়া ক্রিকেটে তিনি ছিলেন অদম্য। ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার হয়ে অভিষেক মৌসুমেই ৫২ গড়ে ৮২২ রান করে নির্বাচকদের নজরে এসেছিলেন। ১৯৯৪ সালে মাত্র ২৩ বছর বয়সেই ওয়েস্টার্ন এর অধিনায়কত্ব পান। ঘরোয়া লীগে তার নামের পাশে রয়েছে ৩ টি শেফিল্ড শিল্ড ট্রফি এবং ৩ টি ওয়ানডে কাপ ট্রফি। ক্যারিয়ার শেষে তার সংগ্রহে ছিল ২১৪ প্রথম শ্রেণির ম্যাচে প্রায় ৫০ গড়ে ১৪,৬৩০ হাজার রান। সাথে ৪৪ শতক এবং ৭৩ অর্ধশতক। সর্বোচ্চ ইনিংস ২৩৮। লিস্ট এ ক্যারিয়ারে ২৯৯ ম্যাচে করেছেন ৮,৬৪৪ রান। গড় প্রায় ৪৩। ৬১ টি ফিফটির পাশাপাশি রয়েছে ১০ টি সেঞ্চুরি।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তার স্বর্ণযুগটা শুরু হয় ২০০০ সালের পরে। এসময় তিনি তার ব্যাটিং টেকনিকে কিছু পরিবর্তন আনেন এবং অফসাইডে শট খেলার দিক থেকে সময়ের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যানরুপে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। এতেই ধরা দেয় সাফল্য। অভিষেকের প্রায় ৯ বছর পরে, অর্থাৎ ২০০১ সালে তিনি তার প্রথম টেস্ট শতকের দেখা পান। সেই বছরে উইজডেনের নির্বাচিত সেরা ব্যাটসম্যান ছিলেন ডেমিয়েন মার্টিন। এরপর তাকে আর পিছে ফিরে তাকাতে হয়নি। ২০০৬ সালে অবসরের আগ পর্যন্ত ছিলেন জাতীয় দলের নিয়মিত মূখ।
জাতীয় দলের হয়ে ৬৭ টেস্ট ম্যাচ খেলা এই ব্যাটসম্যানের মোট রান ৪,৪০৬। গড় ৪৬.৩৭। টেস্ট ক্যারিয়ারে মোট ১৩ টি সেঞ্চুরির সবকটিই এসেছে ক্যারিয়ারের শেষ ৫ বছরের।
ওয়ানডে ক্যারিয়ারে ২০৮ ম্যাচে ৪১ গড়ে করেছেন ৫,৩৪৬ রান। যার মধ্যে ৪৭ টি ফিফটি এবং ৫ টি সেঞ্চুরি রয়েছে।
কোন আন্তর্জাতিক টি২০ না খেললেও ২০১০ আইপিএল খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে তার।
পুরো ক্রিকেট ক্যারিয়ারে ৩৩,০০০ এর বেশি রান, ৭২ সেঞ্চুরি এবং সব ফরমেটে ৪০উর্ধ গড়ের মালিক এই ক্রিকেটারের জন্ম হয় ১৯৭১ সালের ২১এ অক্টোবর। তার জন্মস্থান অস্ট্রেলিয়ার নর্দান টেরিটোরির ডারবিন শহরে। তবে মাত্র তিন বছর বয়সে তিনি পরিবারসহ ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার পার্থ শহরে চলে যান এবং সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। শিক্ষাজীবন শেষ করেন গিরাওহেন সিনিয়র স্কুল থেকে। সেখানেই তার ক্রিকেটে হাতেখড়ি হয় এবং তিনি এডিলেড ক্রিকেট একাডেমিতে ভর্তি হন। এরপর তিনি আবার পার্থে ফিরে আসেন এবং ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার মাধ্যমে তার ঘরোয়া ক্রিকেটে অভিষেক হয়।
বর্তমানে তিনি ক্রীড়া ধারাভাষ্যকার হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন।
ক্রিকেট
সৌম্য সরকারকে কেন ৭ নাম্বারে ব্যাটিং করানো হচ্ছে?


বাংলাদেশ ক্রিকেটে দলের অন্যতম পাওয়ার হিটার, ক্লাসিক ব্যাটসম্যান সৌম্য সরকার। পাওয়ার হিটার তকমাটাই হয়ত কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে সৌম্য সরকারের জন্য কারণ সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ জাতীয় দলের কোচ রাসেল ডোমিঙ্গো
সৌম্যকে ইনিংসের শেষে ব্যাটিং করাতে চাইছেন বা করাচ্ছেন। এই সিদ্ধান্তের পেছনে তিনি যুক্তি দিচ্ছেন,”সৌম্য পাওয়ার হিটার, সে যদি মাহমুদু্ল্লাহ রিয়াদের সাথে ইনিংসটা শেষ করে আসতে পারে তাহলে আমাদের জন্য এটা অনেক বড় পাওয়া হবে”।
আবার বাংলাদেশ দলের বর্তমান ওডিআই অধিনায়ক তামিম ইকবালের কাছে এই প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন,”সৌম্যকে আমরা ৫-৬ মাস আগেই এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিয়েছি। এখন সবচেয়ে বড় কথা হলো সৌম্য কি সত্যি তৈরি এই পজিশনে ব্যাট করার জন্য? তার যথেষ্ট যোগ্যতা আছে এই পজিশনে ব্যাটিং করার?
যদি সৌম্য ৭ নাম্বারে ব্যাটিং করে তবে কি আমরা সৌম্য সরকারের স্কিলগুলো দেখতে পবো? এর আগে যতবার সৌম্যকে টপ অর্ডার থেকে নিচের দিকে ব্যাটিং করানো হয়েছে প্রত্যেকবার ব্যর্থ হয়েছে। তাহলে তাকে নিয়ে এতো বড় সিদ্ধান্ত নেওয়াটা কি ঠিক হবে? সৌম্য সরকার এমন একজন প্লেয়ার যে নিজের দিনে প্রতিপক্ষের যে কোনো বোলারের রাতের ঘুম হারাম করতে পারে।
ক্রিকেট বোর্ড হয়ত যুক্তি দিতে পারে হার্ডিক পান্ডিয়াকে ইন্ডিয়া, বেন স্টোককে ইংল্যান্ড তৈরি করেছে, তবে আমরা কেন সৌম্যকে তৈরি করতে পারব না? ইন্ডিয়া বা ইংল্যান্ড বছরে যে ম্যাচ খেলে বাংলাদেশ তার অর্ধেক ম্যাচ খেলে।
তার মানে ওরা এই পজিশনে ব্যাটিং করার জন্য দুইবার সুযোগ পাবে, আর আমাদের ব্যাটসম্যানরা সুযোগ পাবে একবার। সৌম্যকে টপ অর্ডারে ব্যাট করালে সমস্যাটা কী? হয়তো ধারাবাহিক না,তবে অন্যদের থেকে অনেক ভালো।
বাংলাদেশের সাবেক ক্রিকেটাররা এই ব্যাপারটা নিয়ে একই কথা বলেছেন, তারা বলেন যদি সৌম্য সরকারকে একাদশে সুযোগ না দেওয়া যায় তবে তাকে দলের বাইরে রাখা হওক, তবুও ৭ নাম্বার পজিশনে ব্যাটিং নয়, এতে সৌম্যের ক্যারিয়ার ঝুকির মধ্যে পড়বে। হয়ত সৌম্য এই পজিশনে ভালো করবে কিন্তু এই কাজটা সৌম্যের জন্য অনেক কঠিন।
ওয়েষ্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে গত সিরিজে সৌম্য যদিও প্রথম দুই ম্যাচে ব্যাটিং করার সুযোগ পাইনি তবে সে শেষ ম্যাচে ব্যাটিং করার সুযোগ পায়। ঐ দিন ব্যাটিং এ সৌম্যকে বেশ নার্ভাস লাগছিল। আবার ওয়েষ্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে শেষ টেষ্টে সৌম্যকে দলে ডাকা হলো।
তাকে ব্যাটিং করার সুযোগ দেওয়া হলো ওপেনিং-এ, অথচ দলে ডাক পাওয়ার আগ মূহুর্ত পর্যন্ত সে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওডিআই সিরিজের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। সৌম্য ওডিআইতে ৭ নাম্বার পজিশনে ব্যাটিং এর জন্য প্রস্তুত হচ্ছিলো ঠিক এমন সময় টেস্টে ওপেনিং করার কাজটা মনে হয় খুব কঠিন ছিলো। তবে যাই হওক ক্রিকেট বোর্ড এই বিষয়গুলো নিয়ে ভালো বুঝে, যা করার তারাই করবে ইনশাআল্লাহ।।
Masud rana
January 2, 2021 at 12:14 am
Boss
Tanvir Ahmed
January 2, 2021 at 9:10 am
yup😁
Arbin zara
February 1, 2021 at 4:34 pm
nnice played