“আসসালামুয়ালাইকুম” আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। প্রায় দেড় হাজার বছর ধরে এই ছোট্ট খেজুরের গুনাগুন শুনে আসছে সকলে। এই ফলটি হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রিয় ফল। আরো চমৎকার কথা হলো খেজুর খাওয়াতে আপনার হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একটি সুন্নত পালন করা হবে।খেজুর ফলটি দেখতে খুবই ছোট কিন্তু এর অসাধারণ গুনাগুন রয়েছে। এই ফলটি খেতে খুব সুস্বাদু।ছোট্ট ফলটি আরব দেশে বিখ্যাত। ছোট্ট ফলটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার খনির ও ভিটামিন। প্রায় সারাদেশে এই ফলটি পাওয়া যায়। দামেও তেমন বেশি না সবার সাধ্যে মাধ্যমে কিনা ক্ষমতা থাকে। প্রতিদিন সকালে চার থেকে পাঁচটি খেজুর খেলে দারুণ উপকার হয়ে থাকে। বিশেষ করে হার্ট রোগী যারা তাদের জন্য বেশি উপকারী বিশেষ করে। শুধু এখানেই শেষ নয় আরো অনেক উপকারিতা রয়েছে খেজুর এর ভিতরে।
ভিটামিনযুক্ত এই ফলটি খেলে চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ে। খেজুরের ভিটামিন ও মিনারেল থাকায় অনেক রোগ নিরাময় করার ক্ষমতা রাখে। এই ফলটি বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার হতে রক্ষা করার ক্ষমতা রাখে। এই খেজুর যেকোনো ক্যান্সারের হাত থেকে বাঁচাতে সক্ষম। খেজুরের ভিতরে আছে স্যলুবল ইনস্যলুবল ফাইবার ও বিভিন্ন ধরনের অ্যামিনো এসিড। যা খাবার হজমে সহায়তা করে। খেজুর খাওয়াতে আইরন রক্তস্বল্পতা দূর করে। যখনই শরীর দুর্বল ভাব দেখা দিবে তখনই টানা এক সপ্তাহ 5 থেকে 6 টি খেজুর সকালে খেয়ে নেন। এতে আপনার শরীর পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসবে।
আপনার ওজন বেড়ে যাচ্ছে? সেখানেও খেজুর অসাধারণ কাজ করবে আপনার শরীরে।খেজুরে থাকা ফাইবার যা খারাপ কোলেস্টেরল থেকে আপনাকে মুক্তি দিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে
বলা হয়েছে সারাবছর খেজুর খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
খেজুর শরীরের সাথে হাড়ের উন্নতি ঘটায়। এই ফলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার কারণে হাড়ের ঘঠন বেশ শক্ত ও মজবুত করে। এবং পেটের যেকোনো রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা রাখে। এই ফলে আয়রন থাকার কারণে অ্যানিমিয়া রোগ সারাতে সাহায্য করে।তাই এই রোগ যেন শরীরের না হয় সে কারণে আমাদের বেশি পরিমাণে খেজুর খাওয়া উচিত।
খেজুরে প্রচুর ফাইবার থাকার কারণে হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। নিয়মিত খেজুর খাওয়াতে শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল মাত্রা কমতে থাকে। ফলে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোক থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। যারা বেশ রোগা-পাতলা তারা প্রতিদিন সকালে নাস্তায় খেজুর অ্যাড রাখতে পারেন। কারণ এই খেজুর খেলে শরীরের খয় রোগ প্রতিরোধ করে এবং সঠিক মাত্রা ওজন ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
তাছাড়া এই খেজুর প্রতিদিন খাওয়ার কারণে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য দূরে রাখতে সাহায্য করে। সকল প্রকার রোগ থেকে মুক্ত করতে সক্ষম এই খেজুর। খেজুরে পাওয়া যায় প্রবৃত্তির অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা একাধিক রোগকে সারাতে সক্ষম। এতেও শেষ নয় এই ফলে রয়েছে বেশকিছু এন্টি ব্যাকটেরিয়াল প্রপোটিজ ও রয়েছে, যা নিয়মিত এই ফলটি খেলে সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কার হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়। যাইহোক খেজুরের গুনাগুন বলে শেষ করা যাবে না। আজ এই পর্যন্তই সবাই ভাল থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
Thanks for sharing this
Hmm
Nice
nice
Good post, thanks.
Tnx this post
Good post
good fruit for people
nice post
very good
❤️
nice post
Ok
nice post
Thanks