হ্যলো বন্ধুরা, আপনারা সবাই কেমন আছেন ? আশা করি আপনারা যে যেই অবস্থানে আছেন সুস্থ দেহে সুস্থ মনে বেশ ভালো আছেন । আমিও বেশ ভালো আছি । আপনারা যে যেই অবস্থানে আছেন সে সেই অবস্থানে থেকে সর্বদা সুস্থ দেহে সুস্থ মনে বেশ ভালো থাকুন এ প্রত্যাশাই ব্যক্ত করি সব সময়।
বন্ধুরা আমরা এতদিন বিভিন্ন রকমের মাছি দেখেছি কিন্তু সেগুলো আমাদের ক্ষতিগ্রস্ত করতো কিন্তু এমন কোন ভয়ানক রোগ এর দ্বারা হত না। কিন্তু বিশ্বে সম্প্রতি এমন এক ধরনের মাছি পাওয়া গেছে যার নাম হয়তো আমরা অনেকেই শুনিনি এর থেকে থেকে মানুষের ভয়ানক রোগ হচ্ছে।
এই মাছির প্রভাব দিন দিন বেড়েই চলেছে। তাই আমাদের সব সময় সতর্ক থাকতে হবে।এই মাছি দীর্ঘদিন যাবৎ মানুষের শরীরে যদি থাকে তাহলে মানুষের অনেক ক্ষতি হবে কিন্তু মানুষ বুঝতেই পারবে না যে এই সমস্যা এই মাছি থেকে হচ্ছে। আমাদের সকলকে এগুলোর প্রতিরোধে এগিয়ে আসতে হবে। চলুন বন্ধুরা জেনে নেই এই মাসে তারা আমাদের দিকে ক্ষতি হয় এবং কোথা থেকে এই মাছের উৎপত্তি শুরু হয়েছে।
এই মাছির উৎপত্তিস্থল ও ক্ষতিকর দিকগুলো:
বন্ধুরা সম্প্রতি এই মাছি পাওয়া গেছে আফ্রিকার একটি প্রত্যন্ত গ্রামে। এই মাছির আক্রমণের কারণে সেই গ্রামের প্রায় ৮০% মানুষ অন্ধ হয়ে গেছে। কিন্তু তারা বুঝতেই পারেনি যে এটা আসলে মাছির কারনে হচ্ছে। তাদের গ্রামে যত নবজাতক শিশু জন্ম নেয় তাদের মধ্যে প্রায় সকলে এক বছরের মধ্যে অন্ধ হয়ে যায়।
ঐ গ্রামের মানুষ একটি ভুল ধারণা নিয়ে ছিল এতদিন যে এগুলো সাধারণত কোন আত্মার কারণে বা কোন অশুভ কারণে এটি হয়।সম্প্রতি কিছু বৈজ্ঞানিক এটা আবিষ্কার করেছে যে এটি আসলে এক ধরনের মাছির কারনে হচ্ছে যার নাম সিসি মাছি।তাহলে বন্ধুরা আমরা ইতিমধ্যে বুঝে গেছি যে এই মাসির আক্রমণে মানুষ অন্ধ হয়ে যায়।
বন্ধুরা এখন কথা হল আমাদের শুধু এই ধরনের মাছি নয় যে কোন মাছি থেকেই আমাদের এখন দূরে থাকতে হবে কারণ আমরা খালি চোখে বুঝতে পারব না যে কোনটি সিসি মাছি। এই মাছের প্রভাব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং বৈজ্ঞানিকরা ধারণা করছে এটি এখন শুধু আফ্রিকার প্রত্যন্ত গ্রামগুলোতে নয় এটি বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়েছে। তাহলে বন্ধুরা বুঝতেই পারছেন আমাদের এখন অনেক সতর্ক থাকতে হবে এবং এগুলো প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে এর জন্য আমাদের সবসময় বাড়ির আশেপাশে সকল সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। তাহলে হয়ত আমরা এই মাটি থেকে প্রতিরোধ পেতে পারি।
প্রতিরোধে যা যা করণীয়:
যেহেতু এই মাছি এখনো পৃথিবীর সকল স্থানে বংশবৃদ্ধি করে পারেনি। তাই আমাদের সকলের উচিত এখনই এই মাছি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং এ মাছের যেন আমাদের আশেপাশে বংশবৃদ্ধি করতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখা।
তার জন্য আমাদের বিভিন্ন রকম পদক্ষেপ নেয়া উচিত তার মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য সেটি হলো আমাদের বাড়ির আশেপাশে ভালো মতো পরিষ্কার রাখতে হবে কোথাও পানি জমতে দিলে চলবে না। কোথাও বাশি পচা খাবার ফেলে রাখলে চলবে না কারণ এই বাসি পচা খাওয়ার উপর আছি খুবই ভালোবাসে। তাছাড়া বিভিন্ন রকম পরিষ্কার করার কিডনাসক ব্যবহার করতে হবে যার ফলে মাছি আমাদের বাসার আশেপাশে বংশবৃদ্ধি করতে পারবে না ফলে আমরা নিরাপদ থাকতে পারবো। …….……………….বন্ধুরা যদি আমার লেখাটা ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।