স্মার্টফোন কিনতে গিয়ে আমরা অনেকেই চিন্তায় পড়ে যাই। কোনটি কিনলে ভালো হবে তা নিয়ে । কারন অনেক সময় তাড়াহুড়া করে ফোন কেনার পর দেখা যায় ফোনটি ভালোভাবে সার্ভিস দিচ্ছে না । নানাবিধ সমস্যা দেখা দেয় । তখন শুধু আফসোস করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না। কাজেই নিজের কষ্টার্জিত টাকা দিয়ে ভালোটা কিনতে কে না চাইবে ?
সুতরাং চলুন দেখে নেই স্মার্টফোন কেনার আগে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখা অত্যন্ত জরুরি ।
✴️বাজেট : স্মার্টফোন কেনার জন্য প্রথমে আপনার বাজেটের বিষয়টি সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ । সাধারণত দেখা যায় স্মার্টফোন এর দাম যত বেশি হয় , তার পারফরমেন্স তত ভালো হয় । তবে আপনার বাজেট যাই হোক না কেন
আপনি আপনার বাজেট অনুযায়ী সেরা স্মার্টফোনটি কেনার ব্যাপারে খেয়াল রাখুন ।
✴️অপারেটিং সিস্টেম: এখনকার সবচেয়ে জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেমের মধ্যে অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস অন্যতম। এক্ষেত্রে স্মার্টফোন কেনার আগে আপনার পছন্দেরটি বেছে নিন। তবে চেষ্টা করবেন লেটেস্ট অপারেটিং সিস্টেমের ডিভাইস কেনার । কারণ অপারেটিং সিস্টেমের ওপর ভিত্তি করেই ফোনের সব কার্যক্রম নির্ধারিত হয়।
✴️ডিজাইন: কথায় আছে, “প্রথমে দর্শনধারী , তার পর গুণ বিচারী” । কাজেই যে কোনো স্মার্টফোন কেনার ক্ষেত্রে এর ডিজাইন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই আগে থেকেই ঠিক করুন কোন ডিজাইনের স্মার্টফোন আপনার ভালো লাগে। নিজের ব্যক্তিগত চাহিদা এবং রুচি অনুযায়ী মনমতো ডিজাইন পছন্দ করে নিতে পারেন ।
✴️ ব্যাটারি: যে কোনো স্মার্টফোন কেনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এর ব্যাটারি। বড় মাপের স্ক্রিনের স্মার্টফোন এর জন্য শক্তিশালী ব্যাটারি প্রয়োজন হয়। এখন ৬০০০ এমএএইচ পর্যন্ত শক্তিশালী ব্যাটারির স্মার্টফোন বাজারে পাওয়া যায় । মোবাইল ফোনটি কেমন তার ওপর ভিত্তি করে ব্যাটারির পাওয়ার নির্ধারিত হয়। কাজেই কমপক্ষে ৩০০০ এমএএইচ এর ব্যাটারি বিশিষ্ট স্মার্টফোন কেনার চেষ্টা করবেন ।
✴️ স্ক্রিনের আকার: বড় স্ক্রিনের মোবাইল বর্তমানে বেশি জনপ্রিয় । তবে আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী যেকোন আকারের পর্দার স্মার্টফোন কিনতে পারেন । এক্ষেত্রে সাড়ে পাঁচ ইঞ্চি হতে সাড়ে ছয় ইঞ্চি বিশিষ্ট পর্দার মোবাইল ফোনের বেশ চাহিদা দেখা যায়।
✴️র্যাম : ফোনের পারফরম্যান্স এর ক্ষেত্রে দ্রুতগতি এনে দেয় র্যাম। কাজেই ফোন কিনতে গেলে কমপক্ষে ২ জিবি র্যাম নেওয়ার চেষ্টা করা উচিত। বর্তমানে বাজারে ৮ জিবি পর্যন্ত র্যাম বিশিষ্ট স্মার্টফোন পাওয়া যায়।
✴️রম : ফোনের স্টোরেজ এর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে স্মার্টফোনটির রম। কাজেই ফোন কিনতে গেলে কমপক্ষে ১৬ জিবি রম নেওয়ার চেষ্টা করা উচিত। বর্তমানে বাজারে ৬৪ জিবি রম বিশিষ্ট স্মার্টফোন এর চাহিদা অনেক ।
✴️ক্যামেরা: যে কোনো স্মার্টফোন কেনার ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এর ক্যামেরা । ভালো ছবি তোলার জন্যে বেশী মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা উপযুক্ত । কাজেই ব্যাক ক্যামেরা যেন কমপক্ষে ৮ মেগাপিক্সেল এর হয় এদিকে খেয়াল রাখতে হবে । আবার প্রাণবন্ত সেলফি তোলার জন্যে কমপক্ষে ৫ মেগাপিক্সেল এর ফ্রন্ট ক্যামেরা প্রয়োজন । তবে বাজেট অনুযায়ী মত বেশী মেগাপিক্সেল এর ক্যামেরা বিশিষ্ট স্মার্টফোন কেনা যায় তত ভালো হয় ।
✴️ওজন :স্মার্টফোন এর ওজন যত কম হবে সেটি তত বেশি স্বচ্ছন্দে ব্যবহার করতে পারবেন ।
কাজেই , স্মার্টফোন কিনতে যাওয়ার আগে কেমন ওজনের মোবাইল ফোনসেট কিনবেন তা একবার ভেবে নিবেন।
আশাকরি , স্মার্টফোন কেনার পূর্বে উপরোক্ত বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখলে বাজেটের মধ্যে সেরা ফোনটি ক্রয় করতে পারবেন ।
স্মার্টফোন কিনতে গিয়ে আমরা অনেকেই চিন্তায় পড়ে যাই। কোনটি কিনলে ভালো হবে তা নিয়ে । কারন অনেক সময় তাড়াহুড়া করে ফোন কেনার পর দেখা যায় ফোনটি ভালোভাবে সার্ভিস দিচ্ছে না । নানাবিধ সমস্যা দেখা দেয় । তখন শুধু আফসোস করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না। কাজেই নিজের কষ্টার্জিত টাকা দিয়ে ভালোটা কিনতে কে না চাইবে ?
সুতরাং চলুন দেখে নেই স্মার্টফোন কেনার আগে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখা অত্যন্ত জরুরি ।
✴️বাজেট : স্মার্টফোন কেনার জন্য প্রথমে আপনার বাজেটের বিষয়টি সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ । সাধারণত দেখা যায় স্মার্টফোন এর দাম যত বেশি হয় , তার পারফরমেন্স তত ভালো হয় । তবে আপনার বাজেট যাই হোক না কেন
আপনি আপনার বাজেট অনুযায়ী সেরা স্মার্টফোনটি কেনার ব্যাপারে খেয়াল রাখুন ।
✴️অপারেটিং সিস্টেম: এখনকার সবচেয়ে জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেমের মধ্যে অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস অন্যতম। এক্ষেত্রে স্মার্টফোন কেনার আগে আপনার পছন্দেরটি বেছে নিন। তবে চেষ্টা করবেন লেটেস্ট অপারেটিং সিস্টেমের ডিভাইস কেনার । কারণ অপারেটিং সিস্টেমের ওপর ভিত্তি করেই ফোনের সব কার্যক্রম নির্ধারিত হয়।
✴️ডিজাইন: কথায় আছে, “প্রথমে দর্শনধারী , তার পর গুণ বিচারী” । কাজেই যে কোনো স্মার্টফোন কেনার ক্ষেত্রে এর ডিজাইন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই আগে থেকেই ঠিক করুন কোন ডিজাইনের স্মার্টফোন আপনার ভালো লাগে। নিজের ব্যক্তিগত চাহিদা এবং রুচি অনুযায়ী মনমতো ডিজাইন পছন্দ করে নিতে পারেন ।
✴️ ব্যাটারি: যে কোনো স্মার্টফোন কেনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এর ব্যাটারি। বড় মাপের স্ক্রিনের স্মার্টফোন এর জন্য শক্তিশালী ব্যাটারি প্রয়োজন হয়। এখন ৬০০০ এমএএইচ পর্যন্ত শক্তিশালী ব্যাটারির স্মার্টফোন বাজারে পাওয়া যায় । মোবাইল ফোনটি কেমন তার ওপর ভিত্তি করে ব্যাটারির পাওয়ার নির্ধারিত হয়। কাজেই কমপক্ষে ৩০০০ এমএএইচ এর ব্যাটারি বিশিষ্ট স্মার্টফোন কেনার চেষ্টা করবেন ।
✴️ স্ক্রিনের আকার: বড় স্ক্রিনের মোবাইল বর্তমানে বেশি জনপ্রিয় । তবে আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী যেকোন আকারের পর্দার স্মার্টফোন কিনতে পারেন । এক্ষেত্রে সাড়ে পাঁচ ইঞ্চি হতে সাড়ে ছয় ইঞ্চি বিশিষ্ট পর্দার মোবাইল ফোনের বেশ চাহিদা দেখা যায়।
✴️র্যাম : ফোনের পারফরম্যান্স এর ক্ষেত্রে দ্রুতগতি এনে দেয় র্যাম। কাজেই ফোন কিনতে গেলে কমপক্ষে ২ জিবি র্যাম নেওয়ার চেষ্টা করা উচিত। বর্তমানে বাজারে ৮ জিবি পর্যন্ত র্যাম বিশিষ্ট স্মার্টফোন পাওয়া যায়।
✴️রম : ফোনের স্টোরেজ এর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে স্মার্টফোনটির রম। কাজেই ফোন কিনতে গেলে কমপক্ষে ১৬ জিবি রম নেওয়ার চেষ্টা করা উচিত। বর্তমানে বাজারে ৬৪ জিবি রম বিশিষ্ট স্মার্টফোন এর চাহিদা অনেক ।
✴️ক্যামেরা: যে কোনো স্মার্টফোন কেনার ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এর ক্যামেরা । ভালো ছবি তোলার জন্যে বেশী মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা উপযুক্ত । কাজেই ব্যাক ক্যামেরা যেন কমপক্ষে ৮ মেগাপিক্সেল এর হয় এদিকে খেয়াল রাখতে হবে । আবার প্রাণবন্ত সেলফি তোলার জন্যে কমপক্ষে ৫ মেগাপিক্সেল এর ফ্রন্ট ক্যামেরা প্রয়োজন । তবে বাজেট অনুযায়ী মত বেশী মেগাপিক্সেল এর ক্যামেরা বিশিষ্ট স্মার্টফোন কেনা যায় তত ভালো হয় ।
✴️ওজন :স্মার্টফোন এর ওজন যত কম হবে সেটি তত বেশি স্বচ্ছন্দে ব্যবহার করতে পারবেন ।
কাজেই , স্মার্টফোন কিনতে যাওয়ার আগে কেমন ওজনের মোবাইল ফোনসেট কিনবেন তা একবার ভেবে নিবেন।
আশাকরি , স্মার্টফোন কেনার পূর্বে উপরোক্ত বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখলে বাজেটের মধ্যে সেরা ফোনটি ক্রয় করতে পারবেন ।