ইন্টারনেট আবিষ্কার এর মূল কারন কি ছিলও? ১৯ শতকের মাঝের দিকেই ইন্টারনেট এর শুরু।কিন্তু টেকনোলজি এর ব্যবহার ইন্টারনেট এর আগে থেকেই।
১৯৫০ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সোভিয়েত ইউনিয়ন আর আমেরিকার মধ্য
চলা কোল্ড ওয়ার আমেরিকাকে দুশ্চিন্তায় ফেলে দিয়েছিলো, কারন শক্তি ও টেকনোলজির দিক দিয়ে ২ টি দেশই সমান।
অপরদিকে সোভিয়েত ইউনিয়ন সফলভাবে
কৃএিম উপগ্রহ স্পুটনিক ওয়ান কে সফলভাবে মহাশূন্য স্থাপন করেন। যা ছিলও আমেরিকার কাছে লজ্জার বিষয়। কারন আমেরিকা সবসময় নিজেদেরকে টেকনোলজির দিক থেকে সবার চেয়ে উন্নত মনে করতো।
এর পর পরই আমেরিকা একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করে।যার কাজ ছিলও টেকনোলজি নিয়ে আরও উন্নত গবেষণা করা এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন এর সাথে টেক্কা দেওয়া। আর এই প্রতিষ্ঠানের নাম ছিলও ডিফেন্স অ্যাডভান্স রিসার্চ প্রজেক্ট এজেন্সি, ডি, আর পা।
সর্বপ্রথম ডি আর পা এর সাহায্য চারটি কম্পিউটারের মধ্য তথ্য আদান -প্রদান করা যেত। আর সেসময় এটি একটি জটিল কাজ ছিলও। আর এই কম্পিউটারের থেকে আমেরিকাতে নেটওয়ার্ক বিস্তৃতি লাভ করে।
তারপর সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পরে।
শুরু হয় এক বৈপ্লবিক ইতিহাস। পাল্টে যেতে থাকে বিশ্ব।
গবেষণা ও শিক্ষা – প্রতিষ্ঠানগুলো এডভান্স বা উন্নত নেটওয়ার্কগুলোর ব্যবহার শুরু করেন।১৯৯০ আর মাঝামাঝি থেকেই সংস্কৃতি এবং বাণিজ্য ব্যাপক প্রভাব ফেলে।ই-মেইল,ওয়াল্ড ওয়াইড ওয়েভ ।
অন্যদিকে টেকনোলজির ইতিহাস হল সরঞ্জাম এবং কৌশল আবিষ্কারের ইতিহাস।
বর্তমানে প্রযুক্তি ও ইন্টারনেট এর ব্যাবহার লক্ষ-গুনে বেড়ে গিয়েছে।কিন্তু কথায় আছে না,বিজ্ঞান দিয়েছে বেগ,কেড়ে নিয়েছে আবেগ।
কিন্তু প্রযুক্তির আয়ু বৃদ্ধির সঙে সঙে বিপুল সম্ভাবনার দ্বার খুলে যাচ্ছে আমাদের সামনে।
প্রতিনিয়ত আমরা সভ্যতার একেকটি স্তর পার হচ্ছি। প্রযুক্তি আমাদের অনেক কিছু দিয়েছে কিন্তু কেড়ে নিয়েছে জীবনের সব মূল্যবান জিনিস। যেহেতু প্রযুক্তির আবিষ্কার নির্দিষ্ট কোন স্থান বা ব্যাক্তি বিশেষ এর জন্য নয় তাই এর ক্ষতি বা সুফল সবাই ভোগ করবে। মজার ব্যাপার হলও সাইবার আক্রমণের উপকরণ ম্যালওয়ার(Malware)
,ভাইরাস, মাইএসকিউএল ইঞ্জেকশন (MySQL Injection) ইত্যাদির উংপাদন এই দুইটি দেশেই তুলনামূলক বেশী।এগুলোর ফলাফল হিসেবে বর্তমানে লাখ লাখ ফেইসবুক এ্যাকাঊন্ট হ্যাক হচ্ছে।
মানুষের ক্রেডিট কার্ড এর ইনফরমেশন , ব্যাংক ইনফরমেশন, গোপন পিন নাম্বার ইত্যাদি হ্যাক করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে সাইবার অপরাধীরা।
সাইবার অপরাধের বিরুদ্ধে উপযুক্ত আইন
প্রয়োগ এর মাধ্যমে অপরাধ কিছুটা কমিয়ে আনা সম্ভব। বর্তমানে আমরা ডিজিটাল
বাংলাদেশ গড়ে তুলেছি।তাই এর সুফল মানুষ ভোগ করুক, আর কুফল থেকে মানুষ দুরে থাকুক।
বাংলাদেশ এ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ সালে পাশ হয়েছে। যার ফলে আমাদের ডিজিটাল নিরাপত্তা আগের থেকে উন্নত হয়েছে। তাই ইন্টারনেট ব্যাবহার এর ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা যেন প্রয়োজনীয় সাইটগুলো ব্যতীত যেন, অন্য আজেবাজে সাইট এ যেন প্রবেশ করতে না পারে সে বিষয় কঠোর নজরদারী রাখতে হবে।
বাংলাদেশ সরকারের এমন নিরাপত্তা রাখা উচিত যেন যেকেউ পথভ্রষ্ট না হয়ে সমাজ ও দেশের কাল হয়ে দ্বারায়।
সাইবার টিম কে আরও শক্তিশালী হয়ে দেশের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
Nice
nice
Nice
Thanks for sharing
Helpfull post…..thank you for the news
Nice
Nice post
Nice
nice
সুন্দর
চমৎকার
janlam
Nice
নিচের ওয়েবসাইট থেকে আপনি বিজ্ঞান সম্পর্কে কিছু জানতে পারবেন
https://scienceandmathstory.blogspot.com/
nice post
nice post
Ok
good