এই মহামারী করোনা ভাইরাস হলো চীনের একটা বিরাট আকারের চাল

এই ভাইরাসটির উৎপত্তি স্থান হল চীন। সারা বিশ্ব ও বাংলাদেশ যখন এই মহামারী ভাইরাসটি নিয়ে আতঙ্কে তখন ফায়দা কার হচ্ছে। এটা কি আমরা কখনো ভেবে ভেবে দেখেছি? আমি আপনাদের সাথে যে তথ্যগুলো শেয়ার করব সেটা হয়তো কেউ এর আগে আপনাদের সাথে শেয়ার করিনি। পুরো পৃথিবীতে এমন একটি আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে তা হল এই মহামারী করোনাভাইরাস। এই মহামারী করোনা ভাইরাস এর জন্য হাজার হাজার মানুষ প্রতিদিন প্রাণ হারাচ্ছে। আপনারা এর আগে ইন্টারনেটে এই টপিকস এর উপর হয়তো অনেক বেশি ভিডিও দেখছেন। কিন্তু এই ইনফরমেশন গুলো আপনারা জানেন না। যেখানে পুরো বিশ্ব এই মহামারী করোনা ভাইরাস এ আক্রান্ত সেখানে কেন চীনের রাজধানীতে এই ভাইরাসটি ছড়ালো না যেহেতু চীনেই এর উৎপত্তিস্থল। তাহলে কি করে সম্ভব এটা। চীনে শুধুমাত্র ওহান শহরে এই ভাইরাসটি আক্রমণ করেছিল। এই ভাইরাসটি মানুষের দ্বারা ছড়াচ্ছে। প্রথমে চীন এবং ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন তথ্য দিয়েছিল যে ভাইরাসটি নাকি মানুষের দ্বারা ছড়াচ্ছে নাএই বলে তারা সারা বিশ্বে চীন থেকে 50 লাখ এর বেশি মানুষ পাঠাই। এবং সারা বিশ্বে এই ভাইরাসটি ছড়িয়ে দেই। এই ভাইরাস নিয়ে তারা কেন মিথ্যা বলল। ইতালিতে 6 ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পরিস্থিতি খুবই স্বাভাবিক ছিল। তাহলে কেন একজন চীনা মহিলা বলেছিল আমরা চাইনিজ ভাইরাস না আমাদেরকে কাছে টানো। আর তারপরেই ইতালিতে এই মহামারী করোনা ভাইরাসটি বিশাল আকার ধারণ করে। পুরো পৃথিবী এখন চীন এবং ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন কে সন্দেহের চোখে দেখছে। আপনার সামান্য ভাবলেই বুঝতে পারবেন চীন এবং ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন এর চাল হতে পারে।চীনারা প্রথমে এই ভাইরাসটি আবিষ্কার করে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিয়েছে। সারা বিশ্ব যখন লক ডাউন এ তখন চীনে যাবতীয় কাজ চলছে। সারা বিশ্ব এখন ভাবছে এটা চীনের জীবাণু বোমা। চীনারা সবসময় নিজেদের দোষ লুকিয়ে ফেলে। আসলে চীন আগে থেকেই প্রস্তুত ছিল এই ভাইরাসটি নিয়ে। এর ফলে চায়না যেসব দেশ থেকে জিনিস আমদানি করে সেইসব জিনিসপত্রের দাম কমে যেতে থাকে। স্বর্ণের দাম কমতে থাকে এবং এই কয়দিনের মধ্যে চায়না 100 টন স্বর্ণ ক্রয় করে ফেলে মার্কেট থেকে। আপনার অবশ্যই জানেন চায়না তে এখন কল কারখানা চালু হয়ে গেছে। যেখানে বিশ্ব লক ডাউন এ আছে। কি করে সম্ভব এইসব একবার ভেবে দেখেছেন? যেখানে পুরো বিশ্ব হাহাকার করছে সেখানে চীনারা কাজ শুরু করে দিয়েছে। চীনারা ঐসব জিনিসপত্র দেদারছে কিনছে যেসব জিনিস পত্রের দাম খুব কমে গেছে। আর ওইসব জিনিসপত্র বিক্রি করছে যে জিনিস গুলোর দাম অতিরিক্ত মাত্রায় বেড়ে গেছে। চীন খুব ভাল করেই জানে যে তারা আমেরিকাকে সম্মুখ যুদ্ধ করে হারাতে পারবে না তাই চীন এমন একটি পদক্ষেপ নিল। এই মহামারী ভাইরাসটি হলো তাদের বিশ্বজয়ের ফর্মুলা। অর্থব্যবস্থা কে পঙ্গু করার জন্য তারা এই ভাইরাসটি ব্যবহার করেছে। চীনের একজন ডাক্তার সারা বিশ্বকে এই ঘটনাটি জানিয়ে দিতে চেয়েছিল। তাই তাকে বন্দী করে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। এইসব ঘটনা থেকে বোঝা যায় এই মহামারী করুণা ভাইরাসটি তাদের জীবাণু বোমা যেটা সারা বিশ্বকে আজ পঙ্গু করে দিয়েছে।

Related Posts

24 Comments

মন্তব্য করুন