করোনাভাইরাস এর লক্ষণ এবং বাঁচার উপায় সবার জানা ও দেখা দরকার। 

আসসালামু আলাইকুম

হ্যালো বন্ধুরা আরো একটা গুরুত্বপূর্ণ পোস্টে তোমাদের সবাইকে স্বাগতম তো আজকের এই পোস্টটিতে সবাইকে গুরুত্বপূর্ণ একটা কথা বলব। সেটা হল করোনা ভাইরাস নিয়ে কিভাবে তোমরা ভাইরাস থেকে মুক্তি পাবে এবং কিভাবে ভাইরাস থেকে বাচা যায়। সমস্ত কিছু এ পোস্টে তোমাদের সবাইকে বলব তো তোমরা নিশ্চয়ই অনেকেই অনেক কিছু জানো কিভাবে ভাইরাস থেকে বাঁচা যায়। অনেকেই রয়েছে যারা ভুল ধারণা নিয়ে বসে আছে বা ভুল ভাবে বুঝে বিষয়টাকে তারা সবাই অবশ্যই ওটা পড়বে এবং সবাইকে সঠিকভাবে এর মোকাবেলা করতে হবে এর থেকে বাঁচার সবচাইতে ভালো উপায় হল সবাইকে সতর্কতার সাথে চলাফেরা করা। ধরো আমরা নানা কারণে বাইরে গিয়ে থাকে তো বাইরে থেকে আসার পর আমাদের ভালোভাবে হাত মুখ সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এবং হাঁচি কাশি দেওয়ার সময় রুমাল ব্যবহার করতে হবে এবং সব সময় নিজেকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে শুধু তাই নয় পুরো বিশ্বব্যাপী তোমরা জানো এই করোনা ভাইরাস কিন্তু ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকের মৃত্যু হয়েছে তো আমরা যারা ইসলামিক ভাই ও বোনেরা রয়েছে তারা অবশ্যই আল্লাহ তাআলার কাছে দোয়া প্রার্থনা করব। যেন এই মহামারী অসুখ থেকে আমাদের সবাইকে যেন রক্ষা করেন ইনশাআল্লাহ এই ভাইরাস হয়েছে কিনা সেটা জানতে হলে কিছু লক্ষণের দিকে খেয়াল রাখতে হবে লক্ষণগুলো হলো:

জ্বর আসা বা ঠান্ডা লাগা হাঁচি-কাশি এগুলো যদি কারো 15 দিনের বেশি হয়ে থাকে এবং মাথা ব্যাথা শরীর ব্যথা হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। এবং পরামর্শ নিতে হবে মূলত এই ভাইরাসটি ছড়িয়ে ছিল চীন থেকে কারণ চীনে প্রায় 100 রকমের মাংস পাওয়া যায় চীনে যে কেউ তার নিজের বাড়ি থেকেই অর্ডার করতে পারে। নানা ধরনের মাংস যেমন সাপের মাংস শুয়োরের মাংস উটের মাংস আরো অনেক মাংস চীন দেশে পাওয়া যায় পশুপাখির মাধ্যমে এই ভাইরাস ছড়িয়েছে। চীন থেকে আর ছড়ানোর কিছুদিনের মধ্যেই পুরো বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে এই মহামারী তাই আমাদের সবাইকে সতর্কতার সাথে চলাফেরা করতে হবে যেন আমরা নিজেদেরকে সেভ রাখতে পারি। বাংলাদেশে কোন ভাইরাসের সংখ্যা খুবই কম তো কিছু কিছু জায়গাতে কোন ভাইরাসের একটা রোগীকে পাওয়া গিয়েছে তাই বলা যায় বাংলাদেশ ও ভাইরাসটি এসে গেছে তো সেই জন্য অবশ্যই আমাদেরকে সাবধানতার সাথে চলাফেরা করতে হবে। যেন আমাদের দেহে এ ভাইরাসটি সংক্রমণ না হয় এবং যদি আপনাদের কারো এই ভাইরাসটি হয়ে থাকে তাহলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই সঠিকভাবে একে মোকাবেলা করতে হবে। বেশি করে হালকা গরম পানি খেতে হবে এবং এবং বিশ্রাম নিতে হবে কোন ভারী কাজ করা যাবে না। এবং ডাক্তার যা পরামর্শ দেয় তা মেনে চলতে হবে তাহলে অবশ্যই এই ভাইরাস থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। প্রতি তিনজন থেকে দুইজন রোগী কিন্তু এখন কোন ভাইরাস থেকে মুক্তি পাচ্ছে। তাই ভয় না পেয়ে নিয়ম অনুযায়ী কাজ করতে হবে তাহলে সবাই সুস্থ থাকতে পারবো ইনশাআল্লাহ।

তো আমি মূলত ইনকামের পোস্ট করে থাকি তাই যেকোনো ধরনের এবং যেকোন ইনকামের জন্য আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেল এ অবশ্যই সবাই জয়েন হয়ে থাকবেন কারণ সেখানে আমরা সকল প্রকার আপডেট দিয়ে থাকি যারা আমার এয়ার্ড্রপ গুলিতে জয়েন হয়েছেন। তারা অবশ্যই টেলিগ্রাম চ্যানেলের জয়েন হয়ে নিবেন এই লিংকে ক্লিক করে।

ধন্যবাদ

 

 

Related Posts

18 Comments

মন্তব্য করুন