কিভাবে আপনি অনলাইন থেকে আপনার ভোটার আইডি কার্ডটি বের করবেন?

আসসালামুয়ালাইকুম বন্ধুরা, কেমন আছেন আপনারা সবাই? আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে আপনারা অনেক ভালো এবং সুস্থ্য আছেন।আমরা সবাই সচেতন থাকার মাধ্যমে করোণা ভাইরাস থেকে একদিন মুক্তি হতে পারবো।আজকে আর বেশী কথা না বলে আজকের টপিক টা শুরু করা যাক।

 

 

বন্ধুরা আজকে আমাদের টপিক হচ্ছে কিভাবে ভো্টার আইডি কার্ডের অনলাইন কপি ইন্টারনেট থেকে সংরক্ষন বা সংগ্রহ  করা যায়? বন্ধুরা আমাদের প্রতিনিয়ত আমাদের এই বাংলাদেশ আপডেট বা উন্নত এর দিকে অগ্রসর হচ্ছে। তাই আমাদের আইডি কার্ড অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বস্তু হিসাবে দাঁড়িয়েছে।

 

 

কি কি কাজে আমাদের ভোটার আইডি কার্ডের প্রয়োজন হতে পারে?

*নতুন কোন সিম কার্ড কেনার সময়।

*ব্যাংক একাউন্ট ভেরিফাই করার সময়।

*যে কোন একাউন্ট তৈরির সময়।

এছাড়াও বিভিন্ন কারণে আমাদের ভোটার আইডি কার্ডের প্রয়োজন হয়ে থাকে।

 

 

তাহলে বন্ধুরা চলুন এবার দেখে আসা যাক কিভাবে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন থেকে সংগ্রহ করবেন সেটি দেখে আসা যাক। বন্ধুরা আপনারা দুই ভাবে ভোটার আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে  পারেন।

১।ফর্ম নম্বর।

২।এন.আই .ডি নম্বর দিয়ে।

আপনি এই দুইভাবে আপনার আইডি কার্ডের অনলাইন কপি বের করতে পারেন।

 

 

আপনি কিভাবে আইডি কার্ড এর কপি টি হাতে নিবেন?

প্রথমে নিচের লিংকে ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর আপনার সামনে একটি ওয়েবসাইট ওপেন হবে  ওয়েবসাইট টি তে আপনি ফর্ম নাম্বার সিলেক্ট করবেন।

ওয়েবসাইট লিংকঃ-https://services.nidw.gov.bd/voter_center

ফর্ম নাম্বার সিলেক্ট করার পর। আপনার ভোটার আইডি কার্ডের স্লিপ নম্বর টি আপনার হাতে নিবেন। নেওয়ার পর  দেখে দেখে স্লিপ নম্বর টি ফর্ম নাবার এর ঘরে বসাবেন। বসানোর পর আপনার সঠীক  জন্ম তারিখ টি দিবেন। এবার নিচের দিকে একটি ক্যাপচা দেখতে পাবেন। আপনি ওই ক্যপচা টি ভালোভাবে দিবেন। আপনি যদি ইনফরমেশন গুলো সঠিক ভাবে না দেন । তাহলে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের  অনলাইন কপিটি না-ও আস্তে পারে। যদি সঠিকভাবে দিয়ে থাকেন। তাহলে এবার স্ক্রল ডাউন করে নিচের দিকে আসুন। আসার পর  ভোটার তথ্য দেখুন এইখানে একবার ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর কিছুক্ষন লোড নিতে পারে। বা  ক্লিক করার সাথে সাথেও আপনার ভোটার আইডি কার্ডের অনলাইন কপিটি চলে আসবে।

আপনি এবার এই অনলাইন কপিটি ডাউনলোড করে প্রিণ্টারে প্রিণ্ট করে ব্যবহার করা শুরু করা দিতে পারেন। এবার আপনার যেসব প্রয়োজনীয় কাজ গুলো আছে সেগুলো  করতে পারেন।

 

 

 

এই ছিল আজকের এই পোষ্ট। আশা করি এই পোষ্ট টী আপনার কাছে অনেক ভালো লেগেছে।আর আপনি অনেক সচেতন হতে পারেন। করোণা ভাইরাস থেকে বাঁচতে হলে অবশ্যই আপনি সচেতন থাকবেন।

 

 

ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে।

 

 

 

 

 

Related Posts

19 Comments

মন্তব্য করুন