কিভাবে ভালো রাখবেন এন্ড্রয়েড ফোন

এন্ড্রয়েড ফোন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য অংশ। এন্ড্রয়েড ফোন কিংবা স্মার্টফোন ব্যতীত মানুষ বর্তমানে খুঁজে পাওয়া দুস্কর। স্মার্টফোনের হাজারো এবং নানাবিধ কারণে আজ তরুণ প্রজন্ম থেকে বৃদ্ধ সকলের জীবনের অপরিহার্য এবং গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে স্মার্টফোন। এন্ড্রয়েড ফোন বা স্মার্টফোন নানাবিধ ব্যবহারের জন্য স্মার্টফোন আজ সকলের কাছে জনপ্রিয়। কিন্তু আমাদের অজান্তে কিছু অসতর্কতার কারণে আমাদের স্মার্টফোনটি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে কিংবা ব্যবহারের অনুপোযোগী হয়ে পড়ছে। স্মার্টফোন বা এন্ড্রয়েড ফোন যেহেতু আমাদের সকলের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ তাই এটি ভালো রাখার দায়িত্ব আমাদের সকলের। নিজের স্মার্টফোনটি ভালো রাখার কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি সম্পর্কে নিচে আলোকপাত করা হলো : ১.আপনার ব্যবহৃত এন্ড্রয়েড ফোনে অযথা অব্যবহৃত এপস ইন্সটল করা বন্ধ করুণ। ২.ফোনে সঠিকভাবে চার্জ করবেন। ফুল চার্জের আগে চার্জার থেকে ফোন না খোলাই উত্তম। ৩.চার্জরত অবস্থায় ফোন ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। ৪.অতিরিক্ত মোবাইল গেম খেলা থেকে বিরত থাকুন ৫.স্প্যামার লিংকগুলোতে প্রবেশ করা থেকে বিরত থাকুন। ৬.মোবাইল ফোনে সবসময় ফোন লক চালু রাখবেন। ৬.প্রতিমাসে মোবাইল ফোনের এপস আপডেট রাখবেন। ৭.আপনার প্রয়োজনীয় মোবাইল ফোনটি কখনও অতিরিক্ত ঠান্ডা বা গরম স্থানে রাখবেন না। ৮.ভেজা হাতে আপনার মোবাইল ফোন ধরা থেকে বিরত থাকুন। ৯.আপনার ফোনের ইন্টারনাল স্পেস সমূহ যতটুকু সম্ভব ফাঁকা রাখুন। স্মার্টফোন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ।তাই এটির সঠিক ব্যবহার আমাদের দায়িত্ব। স্মার্টফোন আমাদের উপকারী হলেও স্মার্টফোনের কিছু অপকারী দিকও রয়েছে। স্মার্টফোনের কিছু ক্ষতিকারক দিক সম্পর্কে নিচে তুলে ধরা হল: ১.বেশিক্ষণ স্মার্টফোনের দিকে তাকিয়ে থাকলে স্মার্টফোনের রশ্নি চোখের ক্ষতি করে। ২.তাছাড়া ফোনের চার্জরত অবস্থায় ফোন ব্যবহার করলে বিষ্ফোরক এর মতো ঘটনা ঘটে যাওয়ার সসম্ভাবনা থাকে। ৩.তাছাড়া শিক্ষার্থীরা ঘন্টার পর ঘন্টা মোবাইল ফোনের পেছনে সময় ব্যয় করে। এতে পড়ালেখার সময় নষ্ট হচ্ছে। ৪.এছাড়া স্মার্টফোন হ্যাক করে মানুষের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা নষ্ট হবে।

Related Posts