খাদ্যের পুষ্টিগুণ জেনে রাখা জরুরি

আসসালামুয়ালাইকুম বন্ধুরা। সবাই কেমন আছেন। আশা করি সবাই ভাল আছেন ।আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাই বেঁচে থাকার জন্য আমাদের খাদ্যের প্রয়োজনীয়তা ও পুষ্টিগুণ। তো চলুন শুরু করা যাক।

সামুদ্রিক মাছে, শৈবালে থাকে -আয়ােডিন।                                                  হাড় ও দাতকে মজবুত করে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস।

দেহের বৃদ্ধি সাধন ও ক্ষয়পূর করে- প্রোটিন, আমিষ।

হাইপােথাইরয়ডিজম রােগ হয়- আয়ােডিনের অভাবে                                    দেহে শক্তির উৎস হচ্ছে- খাদ্য।

 

কচু খেলে গলা চুলকায় ক্যালসিয়াম অক্সালেট এর কারণে।

শর্করা/কার্বহাইড্রেট দেহে শক্তি উৎপাদনে সহায়তা করে। দেহে তাপ ও শক্তি উৎপাদন করে স্নেহ ও চর্বিজাতীয় খাদ্য বা লিপিড।

খাদ্যপ্রাণ বা ভিটামিন রােগ প্রতিরােধক শক্তি বাড়ায় ও বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রি খনিজ লবণ বিভিন্ন জৈবিক কাজে অংশ নেয়।

পানি দেহে তরল পদার্থ ও তাপের সমতা রক্ষা করে এবং কোষের মূলত শর্করা, আমিষ ও স্নেহজাতীয় খাদ্য থেকে শক্তি পাওয়া যায়।

 

 

একজন পূর্ণবয়স্ক সুস্থ কর্মশীল পুরুষের প্রায়-২৫০০-৩০০০ কিলােক‌্যালরি শক্তি প্রয়োজন।

২ খাদ্যের উপাদান ৬টি। যথা- শর্করা, আমিষ, স্নেহ, ভিটামিন, খনিজ লবণ এবং পানি।

যে খাদ্যে ৬টি খাদ্য উপাদান সুষম মাত্রায় মিশ্রিত থাকে তাকে বলে-সুষম খাদ্য।

সুষম খাদ্যে শর্করা, আমিষ ও স্নেহজাতীয় খাদ্যের অনুপাত হলো- ৪:১:১ ।  দুধকে মােটামুটিভাবে সম্পূর্ণ বা আদর্শ খাদ্য বলা যায়।                               কাজ করার শক্তি জোগায়— শর্করা জাতীয় খাদ্য।

উদ্ভিদের মূল, কাণ্ড, পাতা, ফুল, ফল ও বীজে শর্করা বিভিন্নরূপে জমা থাকে।

 

ফলের রসে গুকোজ, দুধে ল্যাকটোজ এবং গম, আলু, চাল ইত্যাদিতে শ্বেতসার থাকে।

শর্করা বা কার্বোহাইড্রেটে কার্বন, হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের অনুপাত: ১:২:১।

শর্করা জাতীয় খাদ্য প্রাণিদেহে জমা থাকে— গ্লাইকোজেন হিসেবে।
গেহ
গ্রাইকোজেন জমা থাকে— প্রাণিদেহের যকৃতে (Liver)।
দুধের শ্বেতসার অংশকে ল্যাক্টোজ বলে; দুধের প্রােটিনের নাম হলাে— কেসিন।
দুধের শর্করা বা দুধের চিনি বলা হয়— ল্যাকটোজকে।
সর্বাধিক স্নেহ জাতীয় খাদ্য-দুধ । দুধ ক্যালসিয়াম এর ভালাে উৎস।
আয়রনের অভাবে রক্তশূন্যতা দেখা দেয় ।
দুধের রং সাদা হয় প্রােটিনের জন্য ।
সবুজ সবজিতে থাকে— খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
মধুর চিনি বা ফলের চিনি বলা হয়-ফুক্টোজকে।
* সেলুলােজ জাতীয় খাবার খেলে কোষ্টকাঠিন্য দূর হয়।
* আমিষ বা প্রােটিনের মূল গাঠনিক একক হলাে— অ্যামাইনাে এসিড।
* অনেকগুলাে অ্যামাইনাে এসিড পেপটাইড বন্ড দ্বারা যুক্ত হয়ে পলিপেপটাইড গঠন করে।
* আমিষজাতীয় খাদ্য কার্বন, হাইড্রোজেন, অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন দ্বারা গঠিত।
* আমিষে শতকরা ১৬ ভাগ নাইট্রোজেন থাকে। আগামী দিন নতুন কিছু নিয়ে হাজির হব।ধন্যবাদ সবাইকে। ভাল থাকবেন।

Related Posts

9 Comments

মন্তব্য করুন