আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই?আশাকরি ভালো আছেন।আজকে আমি আপনাদের জানাব আনারস ফলের গুণাগুণ সম্পর্কে।
আনারস আমাদের অতিপরিচিত একটি ফল।এটি এমন একটি ফল,যেটির উপকারিতার পাশাপাশি অপকারিতাও অনেক।আনারস সবকিছু খাওয়ার পরে খাওয়া য়ায় না যেমন-দুধ ও পানি খেলে সাথে সাথে আনারস খাওয়া যায় না,বিষক্রিয়া হতে পারে ইত্যাদি এগুলো সম্পর্কে আমরা জানি।তবে এই ফলের উপকারিতার পাশাপাশি আমরা এই ফল খাবার সময় এটির যে খোসা ফেলে দেই,সেটারও বেশ উপকারিতা রয়েছে।চলুন জেনে নিই আনারস খেলে আমরা কি কি উপকার পেতে পারি-
১।হজম ক্ষমতা উন্নত করে:আনারসের খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার,যা আমাদের হজম ক্ষমতা উন্নত করে।
২।ঠাণ্ডা থেকে উপশম:আনারস ফলে রয়েছে ভিটামিন সি এর পাশাপাশি এর খোসায়ও রয়েছে ভিটামিন সি।এই দুটি উপাদান আপনাকে ঠাণ্ডাজনিত রোগ যেমন-সর্দি,জ্বর,কাশি থেকে রক্ষা করবে।
৩।চোখ ভালো রাখে:আনাররসের খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন,যা চোখের রেটিনাকে ঠিক রাখতে সাহায্য করে।পাশাপাশি এটি চোখের রেটিনায় ঘটিত ম্যাকুলার ডিজেনারেশন রোগ থেকে আপনাকে রক্ষা করে।আনারস ফলেও এই উপাদান প্রচুর পরিমাণে রয়েছে।
৪।রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি:আনারস ফলে ও খোসায় থাকা প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।তাই প্রতিদিন একটি আনারস খেতে পারেন।
৫।হার্টের সমস্যা দূর করে:আনারস ফল ও খোসায় থাকা ভিটামিন সি হৃদরোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।তাই যাদের হার্টের সমস্যা রয়েছে তারা প্রতিদিন আনারস খেলে ভালো ফল পাবেন।
যেভাবে খাবেন:
আনারস ফলের খোসায় থাকা কাটাগুলো প্রথমে তুলে ফেলবেন।তারপর ফলের সাথে এটি কেটে পরিস্কার করে ধুয়ে খেতে পারেন।তবে খোসা তিতা হওয়ায় খেতে বিস্বাদ লাগলে ব্লান্ডারে জুস করে খাবেন।এছাড়া আনারস খোসার চাবানিয়ে প্রতিদিন এক বেলা খেতে পারেন।আনারস ফলেরও জুস বানিয়ে খাওয়া যায়।১ চা চামচ মধুর সাথে আনারস খোসার জুস মিশিয়ে প্রতিদিন খান,ভালো ফল দেবে।
তাই এখন থেকে আনারসের পাশাপাশি এর খোসায়ও খেতে ভুলবেন না।
বন্ধুরা,আমার পোস্টটি ভালো লাগলে বেশি বেশি শেয়ার করুন।ধন্যবাদ।
ow
ok
Okay
vai marattok tita
আনেক ভাল হয়েছে
Very powerful
hmm its good for us.
hhmm valo
Good post
Helpful
Nice
Good Post.
ধন্যবাদ।
Helpful post..
Nice point
nice
Nc
Good
👍
আনারস খুবই উপকারী ফল
valo post
good
ok