সুপ্রিয় নবম-দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থীবৃন্দ। আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছেন। আজকে আবার ও একটি নতুন আটিকেল নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। তোমরা যারা নবম-দশম শ্রেণীতে বিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে পড়ছো তাই তোমাদের একটি জীববিজ্ঞান বই অবশ্যই আছে। আজকে আমি জীববিজ্ঞান দ্বিতীয় অধ্যায় (জীবকোষ ও টিস্যু )৩০ টি জ্ঞানমূলক প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করব। যা তোমাদের পরীক্ষায় 100% কমন পেতে সহায়তা করবে। তো চলুন জেনে আসা যাক –
জীববিজ্ঞান দ্বিতীয় অধ্যায়ঃ (জীবকোষ ও টিস্যু )এর জ্ঞানমূলক প্রশ্ন :-
১• জীবকোষ হলো -জীবদেহের গঠন ও কাজের এককে জীবকোষ বলে।
২• আদি কোষ হলো -যে ধরনের কোষে কোন সুগঠিত নিউক্লিয়াস থাকে না।
৩• নিউক্লিয়াসের গঠনের ভিত্তিতে কোষ -দুই প্রকার।
৪• কোষ প্রাচীরের গঠন – বেশ জটিল এতে সেলুলোজ,
হেমিসেলুলোজ, লিগনিন, পেকটিন, সুবেরিন নামক রাসায়নিক পদার্থ থাকে।
৫•ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীর -প্রোটিন, লিপিড ও পলিস্যাকারাইড দিয়ে তৈরি।
৬• ছত্রাকের কোষ প্রাচীর -কাইটিন দিয়ে তৈরি।
৭• প্রোটোপ্লাজম হলো -কোষের ভিতরে যে অর্ধস্বচ্ছ, থকথকে জেলির মত বস্তু থাকে তাকে প্রোটোপ্লাজম বলে।
৮• কোষঝিল্লি হলো -প্রোটোপ্লাজম এর বাইরে দুই স্তরের যে স্থিতিস্থাপক পর্দা থাকে তাকে কোষঝিল্লি বা প্লাজমালেমা বলে।
৯• কোষঝিল্লির ভাঁজকে-মাইক্রোভিলাই বলে।
১০• মাইট্রোকন্ডিয়া আবিষ্কার করেন -1898 সালে বেনডা।
১১• অক্সিজোম হলো -ক্রিস্টির গায়ে বৃন্তযুক্ত গোলাকার বস্তু থাকে এদের অক্সিজোম বলে।
১২• মাইটোকনড্রিয়াকে বলা হয় -কোষের শক্তি উৎপাদন কেন্দ্র বা পাওয়ার হাউস।
১৩• প্লাস্টিড তিন ধরনের যথা -ক্লোরোপ্লাস্ট, ক্রোমোপ্লাস্ট এবং লিউকোপ্লাস্ট।
১৪• সবুজ রঙের প্লাস্টিড কে বলে -ক্লোরোপ্লাস্ট।
১৫• ক্লোরোপ্লাস্টে রঞ্জক পদার্থ থাকে -ক্যারোটিনয়েড নামে।
১৬• লিউকোপ্লাস্ট হলো -যেসব প্লাস্টিডে কোন রঞ্জক পদার্থ থাকে না তাদের লিউকোপ্লাস্ট বলে।
১৮• গলজি বস্তু -সিস্টার্নি ও কয়েক ধরনের ভেসিকল নিয়ে তৈরি।
১৯• কোষগহ্বর হলো -সাইটোপ্লাজমে কোষের মধ্যে যে আপাত ফাঁকা স্থান দেখা যায় সেগুলোই হচ্ছে কোষগহ্বর।
২০•নিউক্লিয়াস হলো -জীবকোষের প্রোটোপ্লাজমে নির্দিষ্ট পর্দাঘেরা ক্রোমোজোম বহনকারী সুস্পষ্ট যে বস্তুটি দেখা যায় সেটি হচ্ছে নিউক্লিয়াস।
২১•নিউক্লিয়াস এর আকৃতি -গোলাকার, ডিম্বাকার বা নলাকার।
২২• উদ্ভিদ টিস্যু -একই বা বিভিন্ন প্রকারের একগুচ্ছ কোষ একত্রিত হয়ে যদি একই কাজ করে এবং তাদের উৎপত্তি যদি অভিন্ন হয়,তখন তাদের টিস্যু বা কলা বলে।
২৩•টিস্যু দুই ধরনের -যথা ভাজক টিস্যু এবং স্থায়ী টিস্যু।
২৪• পরিণত সিভকোষে কোনো -নিউক্লিয়াস থাকে না।
২৫• প্রাণিটিস্যু হলো :-একি ভ্রূণীয় কোষ থেকে উৎপন্ন হয় এক বা একাধিক ধরনের কিছুসংখ্যক কোষ জীবদেহের কোন নির্দিষ্ট স্থানে অবস্থান করে সমষ্টিগত ভাবে একটা কাজে নিয়োজিত থাকলে ওই কোষগুলো সমষ্টিগত ভাবে টিস্যু বা তন্ত্র তৈরি করে।
২৬• স্কেলারাইড কে -স্টোন সেলও বলা হয়।
২৭• জটিল টিস্যু হলো -বিভিন্ন ধরনের কোষের সমন্বয় যে স্থায়ী টিস্যু তৈরি হয় তাকে জটিল টিস্যু বলে।
২৮• রক্ত -এক ধরনের ক্ষারীয়, ঈষৎ লবণাক্ত এবং লাল বর্ণের তরল যোজক টিস্যু।
২৯• পেশি টিস্যু -ভ্রূণের মেসোডার্ম থেকে তৈরি সংকোচন ও প্রসারণশীল বিশেষ ধরনের টিস্যুকে পেশি টিস্যু বলে।
৩০• পাটের আঁশ -এক ধরনের বাস্ট ফাইবার।
তো নবম দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী বন্ধুরা। তোমরা যদি এ 30 টি প্রশ্ন ভালোভাবে আয়ত্ত করতে পারো তাহলে তোমরা পরীক্ষায় 100% কমন পাবে বলে আমি মনে করি। তাই আমি আর কথা না বাড়িয়ে আর্টিকেল টি এখান থেকে শেষ করছি। পরবর্তী আর্টিকেল না পাওয়া পর্যন্ত তোমরা ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। আল্লাহ হাফেজ।
Ok
Thnx
Thank you
Nice
Good
❤️❤️❤️
nice
admirable
😂😂😂
ভালো
nice post
good
Nice
nice
nice
Nc
Nice!
❤️
L
darun
nice