যক্ষা হলে রক্ষা আছে এখন।

আমাদের নিজেদের সাস্থ সম্পর্কে যানা প্রয়োজন।আজকে জেনে আসি যক্ষা সম্পর্কে।

যক্ষা একটি পরিচিত বায়ুবাহিত সংক্রামক রোগ।যেকোনো মানুষ যেকোনো সময় এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে।যারা দুর্বল,যক্ষা রোগীর সাথে বসবাস করে,অধিক পরিশ্রম করে,অসাস্থকর পরিবেশে বসবাস করে এমন ব্যক্তি এ রোগে সহজে আক্রান্ত হতে পারে।আমরা অনেকেই মনে করি যক্ষা সুধুমাত্র ফুসফুসের রোগ কিন্তু আসলে ধারনাটা একেবারে ভুল।যক্ষা দেহের যেকোনো স্থানে হতে পারে যেমন হার,ফুসফুস,অন্ত্র ইত্যাদি।এই রোগে আক্রান্ত হলেও সহজে এর কোন লক্ষন দেখা যায় না।যখন যক্ষা রোগের জীবাণুগুলো দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেহকে দুর্বল করে দেয় তখন এ রোগের লক্ষন গুলো প্রকাশ পায়।চলুন দেখে আসি লক্ষন গুলো কি কি।

১,বুকে পিঠে ব্যাথা হয়।

২,সাধারনত ৩ সাপ্তার বেশি সময় কাশি থাকে।

৩,রোগীর ওজন কমতে থাকে,আস্তে আস্তে সরীল দুর্বল হয়ে পরে।

৪,খুশখুসে কাশি হয় কখনও কখনও কাশির সাথে রক্ত যায়।

৫,রাতে ঘাম হয় বিকালের দিকে জ্বর আসে।

৬, অজীর্ণ অ পেটে পীড়া দেখা যায়।

আমরা  যেভাবে এর প্রতিকার করতে পারি।

১,ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করা।

২,রোগীর কফ বা থুতু মাটিতে পুঁতে ফেলতে হবে।

৩,রোগীকে হাসপাতালে বা স্যানাটরিয়ামে পাঠানো অধিক নিরাপদ।

৪,রগীর ব্যাবহারের সবকিছু আলাদা রাখা প্রয়োজন।

৫,ডাক্তারের নির্দেশ ব্যাতীত কোন ভাবেই ওষধ সেবন বন্ধ করা যাবে না।

আর প্রতিরোধে আমাদের করনিয়

এ মারাত্তক রোগ থেকে রেহাই পেতে হলে শিশুদের যক্ষা প্রতিষেধক বি,ছি,জি টিকা দিতে হবে।শিশুর জন্মের ১ বছরের মধ্যে এই টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।

আসা করি এই লেখাটা থেকে আপনারা যক্ষা সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলেন।

Related Posts

8 Comments

  1. আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু
    আপনার একটা সাসক্রাইব আর একটা লাইক আমার জন্য অনুপ্রেরণা
    Please support me🙂

    Youtube Channel: https://www.youtube.com/channel/UCcrbrQxUzsavUjfXMgrsM6Q

    Facebook page:
    https://www.facebook.com/107324621876693/posts/113049517970870/?app=fbl

মন্তব্য করুন