হ্যালো বন্ধুরা আপনারা সকলে কেমন আছেন আশা করি আপনারা সবাই অনেক ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ
আমি ও ভালো আছি।আজ আমরা জানবো রাত জাগার কিছু ক্ষতি সম্পর্কে। তো চলুন শুরু করা যাক। বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে টানা কয়েকদিন রাত জাগলে শরীরের ভেতর থেকে নানা রোগ বাসা বাঁধে। শুধু তাই নয় অতিরিক্ত খাওয়া দাওয়ার সঙ্গে রাত। জাগলে হঠাৎ করে হ্যাট অ্যাটাক হওয়ার
ভয়ও থাকে। তাই শরীরের এসব মারাত্বক
ক্ষতি থেকে বাঁচার জন্য রাত জাগা যাবে না।
রাত জাগলে শরীরের যে ৬ টি ক্ষতি হয়
১.উচ্চ রক্তচাপ: কিছু গবেষণায় দেখা গেছে বেশ কিছু দিন না ঘুমালে আমাদের
শরীরের অন্দরে এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে যে তার প্রভাবে আমাদের শরীরের রক্তচাপ বাড়তে শুরু করে। আর এমন সময় যদি দ্রুত ব্লাড প্রেসারকে নিয়ন্ত্রণ এ আনা না যায়। তাহলে আমাদের শরীর এ মারাত্বক ক্ষতি হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
২.ওজন বাড়ে: একটি গবেষণায় দেখা গেছে টানা কয়েকদিন ৬ ঘন্টার থেকে কম ঘুমালে শরীরের ওজন বৃদ্ধি পাওয়ায় আশঙ্কা ৩০% বৃদ্ধি পায়। কারন যদি ঘুম কম হয় তাহলে আমাদের ক্ষিদেও বাড়তে থাকে। আর ওজন যখন মাত্রা ছাড়ায়, তখন স্বাভাবিক ভাবেই আমাদের শরীরে
ডায়াবেটিস এবং উচ্চরক্তচাপ ও শরীরে
বিভিন্ন রোগ দেখা দেয়।
৩.মস্তিষ্কের পাওয়ার কমে যাওয়া: আমরা যখন রাত ঘুমাই তখন আমাদের মস্তিষ্ক নিজেকে রিজুভিনেট করতে থাকে। এজন্য ভালোভাবে না ঘুমালে আমাদের মস্তিষ্কের ওপর প্রভাব পড়ে। এবং কগনিটিভ ফাংশন কমে যাওয়ার ফলে মনোযোগ ও বুদ্ধি কমে যাওয়ার সমস্যা গুলো হয়ে থাকে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে। আমাদের কোনো কিছু শেখার ক্ষমতার সঙ্গে ঘুমের সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। এজন্য ঠিক মতো না ঘুমালে আমাদের বুদ্ধি কমে যেতে শুরু করে।
৪.আয়ু কমে যাওয়া:১০ হাজার ছাত্র এর
ওপর এক গবেষণায় দেখা গেছে যারা
কম সময় বা ৫ ঘন্টার কম ঘুমায় তাদের হঠাৎ করে মৃত্যু হওয়ার সম্ভাবনা সাধারণ
মানুষের তুলনায় কয়েক গুণ বেড়ে যায়।
আমাদের ঘুমের সঙ্গে মস্তিষ্কের সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। এজন্য আমাদের নিয়মিত
ঘুমের প্রয়োজন।
৫.সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কমে: একাধিক কেস স্টাডিতে দেখা গেছে মাসের পর মাস না ঘুমালে আমাদের মস্তিষ্ক এতোটাই ক্লান্ত হয়ে যায় যে ঠিক মতো কাজ করে উঠতে পারে না। এজন্য কম সময়ে আমাদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কমে যায়। সেই সাথে জীবনের
সাফল্য অর্জন করার সম্ভাবনা কমে যায়।
৬.ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে: দিনের পর দিন না ঘুমালে আমাদের শরীরের স্ট্রেস হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যেতে শুরু করে। মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। সেই সাথে আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে যায়।
oka
Thanks for this post
nice post
nice post
good post
Ok
ধন্যবাদ