দৈনন্দিন জীবনে বেঁচে থাকার জন্য পুষ্টিসম্মত ও ভিটামিনযুক্ত খাবারের কোন বিকল্প নেই। সবাই ওজন কমানোর জন্য খাবার খান না বরং অনেকেই ওজন বাড়ানোর জন্য খাবার খেয়ে থাকেন। শরীরের ওজন বাড়ানোর জন্য অবশ্যই পুষ্টিকর ও ভিটামিনযুক্ত খাবার খেতে হবে। ওজন বাড়ানোর জন্য অবশ্যই নিয়মিত খাদ্যাভ্যাস তৈরী করতে হবে।
ওজন বাড়ানোর জন্য অবশ্যই আমিষ জাতীয় খাবার খেতে হবে এবং প্রতিদিনই আমিষ জাতীয় খাবারের সাথে ভাত বেশী করে বার বার খেতে হবে। শরীরের ওজন বাড়াতে অবশ্যই আপনাকে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। খাবার খাওয়ার আগে পানি পান করতে হবে এবং কখনই খাবার সময় পানি পান করবেন না। খাবার সময় পানি পান করলে আপনার ক্ষুধা নষ্ট হয়ে যাবে। শরীরের ওজন বাড়ানোর ক্ষেত্রে অবশ্যই বেশী করে ঘুমাতে হবে এবং বিশ্রাম নিতে হবে।
ওজন বাড়ানোর ক্ষেত্রে তরল জাতীয় খাবারের ভেতর শরবত ও দুধ খেতে পারেন। এছাড়াও পুষ্টি ও আমিষ জাতীয় খাবার খেতে পারেন যা হচ্ছে ভাত, মুরগী, ডাল ও ডিম। এই সকল খাবারে প্রচুর পরিমাণে আমিষ মজুত থাকে যা ওজন বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। এছাড়াও শর্করা জাতীয় খাবারের ভেতর ছোলা, ডাবলি, নুডুলস অন্যান্য খাবার খেতে পারেন। এই সকল খাবার আপনার শরীরে শক্তি উৎপাদন করে আপনার ওজন বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে। এছাড়া বাটার, পনির, মাখন, পুডিং, কাস্টার্ড, ফুল ক্রিম দুধ অন্যান্য খাবারের মাধ্যমে আপনার শরীরের ওজন খুব সহজেই বৃদ্ধি করতে পারবেন।
এই সকল খাবার পুষ্টি ও ভিটামিনযুক্ত খাবার যা খেলে আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে আপনার মনকেও উৎফুল্ল রাখবে। ওজন বাড়ানোর ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই জাংক ফুড থেকে বিরত থাকতে হবে এবং পুষ্টি ও ভিটামিনযুক্ত খাবার খেতে হবে। নিয়মিত ভাত খাওয়ার অভ্যাস থেকে খাওয়ার অভ্যাস বাড়িয়ে দিন। প্রতিদিন ৪ থেকে ৫ বার করে ভাত খেতে পারেন। এছাড়াও ক্যালরিযুক্ত খাবার খেতে পারেন যা হচ্ছে হালুয়া, পুডিং, জ্যাম, জেলি অন্যান্য্। মিষ্টি জাতীয় খাবারের ভেতর আছে দই। এই দই খেলে শরীরের ওজন বৃদ্ধি হয় এবং ত্বক ও চুল ভালো থাকে। শরীরের ওজন বৃদ্ধিতে আপনার প্রতিদিনের খাবারের সঙ্গে আমিষ ও শর্করা জাতীয় খাবার সংযুক্ত করে আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে পারবেন।
এছাড়াও পুষ্টিবিদ থেকে পরামর্শ নিয়ে আপনার শরীরের ওজন ও সঠিক মাত্রায় ভারসাম্য রক্ষার্থে প্রয়োজনীয় পরামর্শ নিতে পারেন এবং এই পরবর্তীতে আপনি নিজেই আপনার শরীরের দুর্বলতা দূর করে ওজন বৃদ্ধি করতে পারবেন। এছাড়াও মানসিক শান্তির জন্য অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমের অভ্যাস করতে হবে।
সূত্র: দৈনিক ইত্তেফাক
nice
Nice
Nice
বেশ ভালো পোস্ট
Good
Nice
সুন্দর
সুন্দর
Good
good
Good
good
good post
darun post
nice
Ok
Ok
Good post
❤️
Nice
ok