বয়স বাড়ছে তো দিনদিন চিন্তা বাড়ছে চুল নিয়ে। ছাত্র জীবনে যেখানে চুল থাকে কবিদের মতো একটু বয়স হতেই তা যেন আস্তে আস্তে হয়ে ওঠে চিন্তার কারন। চুল পড়ে যাওয়া একটি স্বাভাবিক ব্যাপার তবে টাক হয়ে যাওয়াটা যেন সাবার কাছেই লজ্জ্বাকর। কেউবা আবার রিতিমত মাথায় ক্যাপ পড়েন অথবা কৃত্রিম চুল লাগান। রাস্তাঘাটে দেখা যায় আকর্ষনীয় সব বিজ্ঞাপন “টাক মাথার সবাধান”। কখনো আবার হারবাল কম্পানীগুলো কোটিপতি হয়ে যাচ্ছে সুধু মাত্র মানুষের মাথায় টাক পড়ে বলে।
কিন্তু চোখের অগোচরে এই টাক পাড়া নিয়ে একটি বিষয় কখনো খেয়াল করেছেন, আপনার আশেপাশে দেখবেন শুধু ছেলেদের মাথাই টাক পড়ে কিন্তু মেয়েদের মাথায় কেন পড়ে না। মেয়েরা স্বাভবিকভাবে চুল পড়া সমস্যা নিয়ে ছেলেদের চেয়ে যদিও বেশি চিন্তিত থাকে তবে কোন রোগ হওয়া ছাড়া মেয়েদেরকে পুরোপুরি টাক হতে দেখা যায় না।
এ বিষয়টি নিয়ে হয়তো অনেকের অনেক মতামত থাকতে পারে। অনেকেই মনে করে থাকেন মেয়েরা চুলের যত্ন বেশি নেয় তার জন্য মেয়েদেরকে টাক হতে দেখা যায় না । কিন্তু বিজ্ঞানের গবেষনা বলে ভিন্ন কথা। আপনাদের এই কৌতুহল মেটাতে আজকের কনটেন্টটিতে থাকছে ছেলেদের মাথায় টাক পড়ার বৈজ্ঞানিক কারন। যা জানলে হয়তো আপনারা অবাক হবেন এই ভেবে যে আপনা এতোদিন অনেক বেশি ভুল ধারনা নিয়ে আছেন। চলুন তবে সত্যটা জেনে নেওয়া যাক।
ছেলেদের মাথায় টাক পড়ার কারন:
মানবদেহে অনেক ধরনের হরমোন থাকে। নারী পুরুষভেদে এই হরমোনের আবার ভিন্নতা দেখা যায়। কিছু হরমোন শুধু পুরুষ মানুষের দেহে থাকে কিন্তু মেয়েদের দেহে থাকে না। আবার কিছু হরমোন শুধু মেয়েদের দেহে থাকে কিন্ত পুরুষের দেহে থাকে না। পুরুষের শরীরে থাকা এমনই এক হরমোন “ইড্রোজেন’ যা পুরুষের চুলের সাথে সম্পর্কযুক্ত। পুরুষের শরীরে এই ইড্রোজেন নামক হরমোনটি অতিরিক্ত পরিমানে ক্ষরন হয়ে থাকে। এই ইড্রোজেন হরমোনের অতিরিক্ত ক্ষরনের কারনেই পুরুষের মাথার চুল বেশি পরিনানে ঝড়ে যায়। আর বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তা টাক সমস্যায় পরিনত হয়।
মেয়েদের মাথায় টাক না পড়ার কারন:
মেয়েদের শরীরে এমন একটি হরমোন আছে যার নাম ইস্ট্রোজেন। কিন্তু মেয়েদের শরীরে ইস্ট্রোজেন নামক হরমোন টি কম ক্ষরন হয়ে থাকে যার কারনে মেয়েদের হালকা চুল ঝড়ে পড়া সমস্যা থাকলেও টাক পড়ে না। অন্যদিকে বিবাহিত মহিলাদের ক্ষেত্রে সহবাসের পরম মুহূর্তে তাদের শরীরে দ্বিগুণ পরিমাণ ‘ইড্রোজেন হরমো তৈরি হয়। এর প্রভাবে তাদের মাথার কেশ উজ্জল কালো বর্ণ ধারণ করে এবং শরীরে ত্বক কোমল এবং মসৃণ হয়।
এছাড়া বংশগত কারনে, চুলের গোড়ায় পুষ্টির অভাব, মাথার ত্বকে অপরিমিত রক্ত সঞ্চালন বা পেটের গোলযোগের জন্যেও মাথার চুল ঝরে যেতে পারে। তবে সঠিক পরিচর্যা ও পুষ্টিকর খাবার গ্রহনের মাধ্যমে এ সমস্যা অনেকটা কমিয়ে আনা সম্ভব।
good post
thanks
হাস্যকর টাইটেল?
thanks
সুন্দর পোস্ট!
thanks
Good
Wow🙄
thanks
আগে তো কখনো এভাবে ভাবিনি।
thanks
Nice
thanks
Ok
thanks
Good
Good
চুল পরা রোধ করতে চাইলে যোগাযোগ করতে পারেন 01701796826
wow
good post
darun post
nice
Nice
Good
Nice
Nice
❤️
❤️
understood