হ্যালো বন্ধুরা আপনারা সকলে কেমন আছেন। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আজকের টপিক হলো
পানি খাওয়ার উপকারিতা। আমাদের বিশ্বের অনেক মানুষ হালকা
কুসুম গরম পানি খেয়ে করে থাকে। কুসুম
গরম পানি খেলে বেশ উপকারিতা আছে। তবে আমরা অনেকেই আছি যারা জানি না। কুসুম গরম পানি খাওয়ার উপকারিতা। এজন্য হয়তো অনেকে খাইওনা। তবে অনেক রোগ থেকে মুক্তি দেবে এই কুসুম গরম পানি। আপনি যদি দীর্ঘদিন ধরে হজমের সমস্যায় ভুগেন। তবে আপনি খেতে পারেন এই কুসুম গরম পানি। কুসুম গরম পানি খেলে আপনার
কোষ্ঠকাঠিন্যোর সমস্যা সহজে দূর হবে।
এছাড়াও আপনার স্বাস্থ্য ভালো রাখতে
সমাধান হলো কয়েক গ্লাস কুসুম গরম পানি। পুষ্টিবিদদের মতে গরম পানি খেলে
পেট পরিষ্কার থাকে। আর পেট পরিষ্কার থাকলে শরীলে রোগ বাসা বাঁধতে পারে না। আর পেট পরিষ্কার থাকলে আমাদের
ত্বক থাকে পরিষ্কার ঝকঝকে। প্রতিদিন সকালে খাবার খাওয়ার 30 মিনিট আগে। যদি কুসুম গরম পানি খান তাহলে বদহজম থেকে সহজেই মুক্তি পেতে পারেন। এছাড়াও ত্বকের জমাট বাঁধা তেল,ধুলোবালি থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়। পেট পরিষ্কার থাকলে সহজেই ব্রন থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। পানি খাওয়ার কিছু উপকারিতা।
১.খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে যদি আপনি কুসুম গরম পানি খান তাহলে বদহজম থেকে সহজেই মুক্তি মিলবে।
২.আপনি যদি দীর্ঘদিন ধরে কোষ্টকাঠিন্য রোগে ভুগে থাকেন। তাহলে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই কুসুম গরম পানি খেলে পেট পরিষ্কার হবে। এবং কোষ্টকাঠিন্য সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
৩.কুসুম গরম পানি খেয়ে আমাদের শরীরের ভেতরে তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পায় এবং শরীরের ঘাম বেশি হয়। এবং ঘামের সাথে শরীরের অপ্রয়োজনীয় উপাদান গুলো বেরিয়ে যায়।
৪.শরীলের চর্বি কমাতে কুসুম গরম পানি অনেক বড়ো ভূমিকা পালন করে। গরম পানি খেলে শরীরের মেটাবলিক রেট বাড়ে এবং সহজে্ ক্যালোরি পোড়ে।
৫.আমরা যদি প্রতিদিন সকালে গরম পানি খায় তাহলে শরীরের টক্সিক উপাদান গুলো সহজে বেরিয়ে যায়। এবং শরীরের তাপমাত্রা বাড়ে। আর শরীরের তাপমাত্রা বাড়লে শিরা , ধমনীতে রক্ত চলাচল এর গতিও কিছুটা বৃদ্ধি পায়।
৭.দীর্ঘদিন ধরে যারা বাতের ব্যথায় ভুগছেন। তারাও খেতে পারেন এই কুসুম গরম পানি। গরম পানি খেলে শরীরের ঘামের সাথে শরীরের অপ্রয়োজনীয় উপাদান গুলো বেরিয়ে আসবে। এবং ব্যথাও কিছুটা কমে আসবে।
আপনার অবশ্যই পানি খাবেন।
Gd
Nice
Nice
nice post
good post
nice post
Ok
ধন্যবাদ