ডেটা ট্রান্সমিশন মেথড
- অ্যাসিনক্রোয়ান ট্রান্সমিশন
- সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন
- আইসোক্রোনাস ট্রান্সমিশন
অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন ঃ যে ডেটা ট্রান্সমিশন সিস্টেমে প্রেরক হতে ডেটা গ্রাহকে ক্যারেক্টার ট্রান্সমিশন হয় তাকে অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন বলে
- যেকোন সময় প্রেরক ডেটা পাঠাতে পারে এবং গ্রাহক প্রাপক তা গ্রহন করতে পারে ।
- প্রতিটি ক্যারেক্টর এর সাথে একটি স্টার্ট বিট এবং একটি স্টপ বিট পাঠানো হয় ।
- কম ডেটা ট্রান্সমিশন এর ক্ষেত্তে বেশি উপযোগী ।
- গতি কম
- দক্ষতা কম।
- প্রেরক স্টেশনে প্রাইমারি স্টোরেজ প্রয়োজন হয় না ।
- ডেটা চলাচল বন্ধ থাকলে মাধ্যমটি অব্যবহারিত অবস্থায় থাকে ।
- খরচ তুলনা মূলক কম ।
অ্যাসিনক্রোয়ান ট্রান্সমিশনের সুবিধাসমূহ ঃ
- যে কোন সময় প্রেরক ডেটা স্থানান্তর করতে পারে এবং গ্রাহক তা গ্রহন করতে পারে ।
- ডেটা ইনপুট করার পর তা সংরক্ষনের জন্য ডেটা বাফার রেজিস্টার প্রয়োজন হয় না ।
- ডেটা ট্রান্সমিশনের জন্য প্রেরকের কোন প্রাইমারি স্টোরেজ ডিভাইসের প্রয়োজন হয় না ।
- এটির ইন্সটলেশন অত্যন্ত কম।
অ্যাসিনক্রোয়ান ট্রান্সমিশনের অসুবিধাসমূহ
- যখন ডেটা স্থানান্তর কাজ বন্ধ থাকে তখন ট্রান্সমিশন মাধ্যমটি অকারনে অব্যবহারিত অবস্থায় পড়ে থাকে যা মাইক্রোওয়েভ বা স্যাটেলাইট মাধ্যামে ক্ষেত্তে অত্যন্ত ব্যয়বহুল ।
- সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনের তুলনায় এর দক্ষতা কম । ডেটা ট্রান্সমিশনে গতি কম।
- ডেটা ট্রান্সমিশনে ভুল হবার সম্ভবনা বেশি থাকে ।