পৃথিবীর সবথেকে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এর ভিতরে কিছু কিছু ওয়েবসাইট যেগুলোতে মানুষ দিনের মধ্যে যদি দুচারবার না ভিউ করে তাহলে তাদের দ্বীনকে পরিপূর্ণ হয় না।
হ্যাঁ বন্ধুরা পৃথিবীতে এমনই কিছু কিছু ওয়েবসাইট আছে যেগুলোতে মানুষ যদি প্রতিদিন ভুল না করে তাহলে তাদের জীবনটা আসলে সার্থক হয়ে উঠতে পারে না।
পৃথিবীর এমন কোন সাজেশন, এমন কোনো সলিউশন, এমন কোন তথ্য, এমন কোনো জিজ্ঞাসা বা এমন কোনো প্রশ্ন, নেই যা পৃথিবীর মানুষের প্রয়োজনে আসে দৈনন্দিন।
পৃথিবীর সবথেকে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হল গুগোল। আপনি গুগলকে যা জিজ্ঞাসা করবেন সাথে সাথে আপনাকে সেই উত্তর দিয়ে দিবে সে। আপনি গুগলকে যদি জিজ্ঞাসা করেন আপনার বাড়িটা এখন কোন পাশে আছে।গুগল আপনাকে ম্যাপ আকারে দেখিয়ে দিবে আপনার বাড়িটা এই পাসে এই জায়গায় এবং এই পজিশনে রয়েছে। আপনি যদি গুগোল কে জিজ্ঞাসা করেন রাতে খাবার পর কি করতে হয়। গুগল আপনাকে সঠিক উত্তর দিবে। আপনি যদি গুগলকে প্রশ্ন করেন সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে সর্বপ্রথম কাজ কি একটি মানুষের সুস্থ থাকার জন্য। গুগল আপনাকে সঠিক উত্তরটা দিবে যেটি একজন বিশেষজ্ঞ এমবিবিএস ডাক্তার আপনাকে দিয়ে থাকে।
পৃথিবী এতটা সহজলভ্য হয়ে গেছে কোন শিক্ষা গ্রহণ করার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক কোনো প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয় সে শিক্ষা গ্রহণ করতে হয় না। পৃথিবীর অন্য একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট জেটিতে মানুষ দিনে যেও না করলে মানুষের জীবনটা আসলে সঠিক ভাবে চলে না। ইউটিউব এর নাম আমরা কিবে শুনি নাই।পৃথিবীর সবথেকে স্বনামধন্য এবং শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা বিশ্ববিদ্যালয়, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়।আপনার-আমার হয়তোবা সে সামর্থ্য নেই যে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার মতো শক্তি বা সামর্থ্য কিছুই নেই।কিন্তু আপনি এই ইউটিউব ওয়েবসাইট ব্যবহার করে খুব সহজেই অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের টিচারদের লেকচার দেখতে পারবেন এবং আপনি ডাউনলোড করে আপনার নিজের এন্ড্রয়েড ফোনে রাখতে পারবেন এবং সবসময় সেটা রিভাইজ করতে পারবেন।
পৃথিবীতে যখনই সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সিস্টেম চালু হয় পৃথিবীটা কেমন যেন একটি হাতের মধ্যে চলে আসে। পৃথিবীর যেকোন প্রান্ত থেকে আপনাকে সেকেন্ডের মধ্যে খবরা খবর বাত্রা ইত্যাদি পৌঁছে দিতে পারে নিমিষেই। পৃথিবীর উল্লিখিত ওয়েবসাইটের মধ্যে একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুক। ফেসবুক ব্যবহার করে না এমন লোক পৃথিবীতে খুঁজে পাওয়া প্রায় হিমশিম খেতে হবে। একটা সময় ছিল যখন চিঠি দরখাস্ত লিখে এক মাস ওয়েট করার পর সেই সিঁথির সিঁদুর আজ তো সেটাও সঠিক হয়তো ভাববে ঠিক।
কিন্তু আপনি এখন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সিস্টেম ব্যবহার করে কয়েক সেকেন্ড সেম মাধ্যমে পৃথিবীর যে কোন প্রান্ত থেকে এসএমএস এমএমএস ভিডিও কলিং সিস্টেম অডিও কলিং সিস্টেম এবং ভিডিও সেন্ড ইত্যাদি মাধ্যম ব্যবহার করে একজনের সাথে আরেকজনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলে।
এইগুলো সম্ভব হয়েছে পৃথিবীর কিছু কিছু সৎ ব্যক্তিদের জন্য,যারা তাদের কঠিন মেধাকে সঠিক পথে এবং সঠিক সময়ে পৃথিবীর মানুষের কল্যাণের জন্য বিভিন্ন করে দিয়েছে এবং পৃথিবীর মানুষের কল্যাণের জন্য প্রতিনিয়ত কিছু ভেবে কিছু আবিষ্কার করার চেষ্টা করেছি। তারাই আজকে পৃথিবীর বুকে সকল মানুষের হৃদয়ের স্পন্দনে একটি স্মরণীয় নাম হয়ে রয়েছে। এবং এই ব্যক্তিদের নাম গুলো কখনো পৃথিবীর মানুষ মানুষের হৃদয়ের স্পন্দন থেকে মুছে যাবে না।